এ ব্যাপারে এলাকার বেশীরভাগ সুশীল সমাজের লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, ছেলে মেয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক তাই এত নাটক করা ঠিক হয়নি। ধর্মীয় নিয়ম নীতি মেনে চলে বিয়ে দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন। তবে ভিন্ন কথা বলেন ছেলে, আসলে আমাকে ফাঁসানোর জন্য একটা নাটক করা হয়েছে। আমি গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। অবশ্য মুহূর্তের মধ্যে আয়েশা গাঢাকা দেয়। সর্বশেষ তথ্য মতে সাবেক মেম্বরের ছেলে মোঃ অপুর অনৈতিক কর্মকাণ্ডে এলাকার বেশীরভাগ লোকজন চরম হতাশ। পাশাপাশি ঘৃণার পাত্রী হয়েছে মুন্সী বাড়ীর ফারুকের মেয়ে। এলাকার চেয়ারম্যান সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে অবগত করা হয়নি। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যানের সাথে কথা হয় জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের। চেয়ারম্যান নারী ঘটিত সমগ্র বিষয়টি নিয়ে তেমন কিছু জানেন না। তবে বর্তমান মেম্বার মোঃ ইয়াকুব আলী বলেন, আসলে আমি লোকমুখে শুনেছি। তবে কেহই লিখিত কিংবা মৌখিক অভিযোগ পেশ করেনি।
Leave a Reply