“পরীক্ষা করে দেখুন, পুলিশ বদলে গেছে, জনবান্ধব পুলিশ এখন আপনার দোরগোড়ায় ” -বিএমপি কমিশনার “পরীক্ষা করে দেখুন, পুলিশ বদলে গেছে, জনবান্ধব পুলিশ এখন আপনার দোরগোড়ায় ” -বিএমপি কমিশনার – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : hafija khan : hafija khan
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদ বরিশাল’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত। সভাপতি আলহাজ্ব কে.এম তারেকুল আলম অপু সাধারন সম্পাদক মোঃ অলিউল ইসলাম – ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরষ্কার পেল বন্ধুমহল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি নলছিটিতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা হেফাজতের নলছিটি উপজেলার কমিটি গঠন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সম্পাদক হানযালা নোমানী নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবসে নলছিটিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নলছিটি উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন , মোহসীন আহবায়ক, মিঠু সদস্য সচিব  নলছিটিতে বিএনপি নেতা গিয়াস মাঝির স্মরণ সভা  সাংবাদিক মিলন কান্তি দাসের পিতার ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

“পরীক্ষা করে দেখুন, পুলিশ বদলে গেছে, জনবান্ধব পুলিশ এখন আপনার দোরগোড়ায় ” -বিএমপি কমিশনার

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০
  • ২১৯ সময় দর্শন

“পরীক্ষা করে দেখুন, পুলিশ বদলে গেছে, জনবান্ধব পুলিশ এখন আপনার দোরগোড়ায় ” –বিএমপি কমিশনার

আজকাল বিডি  ডেস্ক।।  ১৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টায় বিএমপি এয়ারপোর্ট থানাধীন আরজি কালিকাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় , চাঁদপাশা বরিশালে,  বিট পুলিশিং কার্যালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় ।

উদ্বোধন করেন, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের মাননীয় পুলিশ কমিশনার  মোঃ শাহাবুদ্দিন খান বিপিএম-বার ।

পুলিশ কমিশনার বিএমপি  মোঃ শাহাবুদ্দিন খান বিপিএম-বার  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফেস্টুন-পায়রা উড়িয়ে, বিট পুলিশিং কার্যালয় উদ্বোধন শেষে বক্তব্যে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্বাধীন দেশের পুলিশ কেমন হবে তার রুপকল্প তিনি রাজারবাগ,পুলিশ একাডেমি এবং পুলিশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্যে সব সময় বলতেন। পুলিশ এবং যে কোন রাষ্ট্রের কর্মচারী রাষ্ট্রের সেবক,জনগণের কষ্টার্জিত অর্থের ট্যাক্সে তাদের বেতন ও রেশন হয়। সুতরাং রাষ্ট্রের কর্মচারীর একমাত্র পরিচয় জনগনের সেবক এবং তিনি জনগণের নিকট সেবা পৌঁছে দিবে।
তাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, “তোমরা স্বাধীন দেশের পুলিশ, তোমরা ব্রিটিশ পুলিশ নও, তোমরা জনগণের পুলিশ”।

সেই জনগণের পুলিশ হওয়ার প্রত্যয় নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক -শ্রমিক, মেহনতী মানুষের আকাঙ্খা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল সমাজ ব্যবস্থা নির্মান সহ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আইনমান্যকারী সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে একেকটি থানাকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এরিয়াতে ওয়ার্ড পর্যায়ে ভাগ করে জনবান্ধব পুলিশ এখন আপনার দোরগোড়ায়।

পরীক্ষা করে দেখুন পুলিশ বদলে গেছে, আর বদলে গেছে বলেই জনগণকে পার্টনার বানিয়ে নির্ভেজাল, নিরপেক্ষ সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করছে।

পুলিশ একটি সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান, জনগণের নিরাপত্তার চাহিদা নির্ভূল পূরণই হলো পুলিশের কাজ।
নিরাপত্তা চাহিদা পূরণ না হলে, সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা না থাকলে মৌলিক চাহিদা অপূর্ণ থেকে যায়।
তাই ৫ টি মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের সাথে প্রকৃত সুখ শান্তি ভোগের অন্যতম আরেকটি অধিকার নিরাপত্তার অধিকার।

সামাজিক নিরাপত্তা, ব্যক্তি নিরাপত্তা, সন্তানদের স্কুল কলেজে নিরাপত্তা সার্বিক ভাবে সমাজের নিরাপত্তার যে অধিকার তা বাস্তবায়নে বা পূরণকল্পে জনগণের পুলিশ, জনবান্ধব, নারীবান্ধব, সত্যিকারের আস্থাবান পুলিশিং সেবা প্রতিষ্ঠায়, আপনাদের সহযোগিতা এবং অংশগ্রহণ আমাদের সমৃদ্ধ করতে পারে।

পুলিশ একটি বিশেষ বাহিনী, যে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার সেবা জনদরদী হয়ে কোন রকম উপনিবেশিক মনোভাব পরিহার করে, লাখো শহীদের রক্তের অর্জনে হাজার মানুষের স্বপ্নের এই বাংলাদেশে জনতার পুলিশ হবে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে আমাদের অঙ্গিকার “মুজিব বর্ষের অঙ্গিকার, পুলিশ হবে জনতার ” সেই লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইজিপি মহোদয় পুলিশকে যুগোপযোগী, আধুনিক ও জনতার পুলিশ প্রতিষ্ঠায় ব্যাপক পদক্ষেপ ও পরিকল্পনা গ্রহন করেছেন। এছাড়াও জনশৃঙ্খলা রক্ষা ও নির্ভেজাল সেবা জনগণের নিকট পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে পুলিশের জনবল, সরঞ্জাম, ট্রেনিং ও সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

পুলিশ যথেষ্ট আধুনিক হয়েছে, বর্তমান পুলিশ নিজেরা নিজেদের আত্মসমালোচনা করে জনগনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা করেছে।

জনগনের দোড়গোড়ায় পুলিশিং সেবা পৌছেঁ দিতে চার থানা এলাকাকে সাতানব্বই টি ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করে কমিউনিটি পুলিশিং এর পরিপূরক বিট পুলিশিং প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

একজন সাব ইন্সপেক্টর ও সহকারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে প্রত্যেক বিটের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
প্রতিটি বিট পুলিশিং কার্যালয়ের বিট অফিসার আপনাদের সবচেয়ে কাছের মানুষ হয়ে যে-কোন সহযোগিতায় পাশে থাকবেন।

বিট এলাকায় ভালো লোক, মন্দ লোক, ওয়ারেন্টধারী, দুষ্কৃতকারীদের তথ্য দিয়ে সমাজের সু শাসন, শৃঙ্খলা রক্ষায় সাধারণ মানুষের অংশীদারত্ব বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

আমরা থানায় প্রত্যেক মাসের নির্দিষ্ট তারিখে ওপেন হাউজ ডে করে থাকি, আমাদের উধ্বর্তন অফিসার সরাসরি আপনাদের অভিযোগ,অনুযোগ শুনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সেবা গ্রহনকারী ও সেবা প্রদানকারীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে পুলিশের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে সেগুলো সংশোধনের ব্যবস্থা তথা শাস্তির আওতায় এনে তা লিপিবদ্ধ করে পরবর্তী ওপেন হাউজ ডে’তে আলোচনা করা হয়।এভাবে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা মূলক পুলিশিং সেবা আমরা জনগণের নিকট পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি। দুর্নীতিগ্রস্ত কতিপয় পুলিশ রয়েছে, আমরা সেই পুলিশ চাই না, আমরা মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার জনবান্ধব পুলিশ, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের পুলিশ দেখতে চাই। কারো বিরুদ্ধে কোনো অপেশাদারিত্বের অভিযোগ পেলে তাকে ছাড় দেয়া হবে না।

জনগণের সেবাদানে থানা যেমন আশ্রয়স্থল, তেমনি প্রতিটি বিট পুলিশিং কার্যালয় একেকটা সেবা স্থল। প্রতিটি বিট এলাকায় যদি নিষ্ঠার সাথে দুর্নীতিমুক্ত, নির্ভেজাল সেবা দিতে পারি, অপরাধ সংগঠনের আগেই জনগণের দোরগোড়ায় গিয়ে, জনসম্পৃক্ততা নিয়ে অপরাধীর বিরুদ্ধে সত্যিকারের প্রতিরোধ গড়তে পারি; তাহলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের জনগণের পুলিশ হতে পারবো।

কৃষক-শ্রমিক মেহনতি মানুষের ঘাম ঝড়ানো টাকায় আমরা বেতন রেশন সহ সকল সুবিধা ভোগ করে থাকি, সেই জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে, নিজেকে রাষ্ট্রের একজন কর্মচারী হিসেবে নিজেকে পরিপূর্ণ সেবক হিসেবে নিয়োজিত রেখে কাজ করতে হবে।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখতে কোথাও কোনো পুলিশ অনিয়ম করছে কি-না তা জানতে বিভিন্ন অভিযোগ মাধ্যম সহ প্রতিটি থানায় প্রতিমাসে ওপেন হাউজ ডে, কমিউনিটি পুলিশিং এর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে । আপনাদের ফিডব্যাক পেলে আমরা আরও সমৃদ্ধ হবো।

স্কুল কলেজে ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক, অভিভাবকদের মাঝে কমিউনিটি তৈরীর মাধ্যমে শিক্ষার একটি নিরাপদ পরিবেশ গঠনের লক্ষ্যে আমরা নিয়মিত কাউন্সিলিং করে যাচ্ছি। পুলিশ এবং জনতা এক হয়ে বিট পুলিশিং এর মাধ্যমে সমাজে অপরাধ দানা বাধার আগে অঙ্কুরে বিনষ্ট করে ইভটিজিং, মাদক, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতনের মতো অপরাধের সূচনালগ্নে কাজের দ্বারা নিরাময় করে সমাজকে সুন্দর ও নিরাপদ রাখতে হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ,জনগণকে সাথে নিয়ে জনবান্ধব পুলিশ উপহার দিতে চাই। মাননীয় আইজিপি মহোদয় এবিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন।এই বিট পুলিশি সেবার মাধ্যমেই জনগণ তাঁর কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

সভায় বিশেষ অতিথি অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার  প্রলয় চিসিম বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশ যেন নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে, পুলিশ যেন দ্রুত সময়ে ঘরে ঘরে পরিবারে বিট পুলিশিং এর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে সেবা পৌঁছে দিতে পারে। সেই মর্মে আমরা বাংলাদেশ পুলিশ আমূল পরিবর্তন এনেছি।
জনগণের কাঙ্খিত সেবা দ্রুততম সময়ে দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে।

আপনারা আপনাদের মনের কথাগুলো সবচেয়ে কাছের মানুষ, কাছের বন্ধু বিট অফিসারকে জানাতে আজই তাঁর সরকারি মোবাইল নম্বর মোবাইলে সংরক্ষণ করুন, সবার আগে বিট অফিসার আপনার কাছে ছুটে আসবে।

এলাকার টাউট বাটপার শ্রেণীর মানুষের সাথে মিশে কতিপয় অসৎ পুলিশ সদস্যগণ অপেশাদার, অগ্রহণযোগ্য কাজের মাধ্যমে পুলিশের সকল অর্জনকে ভূলন্ঠিত করতো, থানায় দালালদের দৌরাত্ম ছিলো মাননীয় বিএমপি অভিভাবক এর নেতৃত্বে আমরা সেসকল অপকর্মগুলো ধুলোর সাথে মিশিয়ে দিয়েছি।

সমাজে ভালোর নেশায় যুক্ত হয়ে সাধারণ জনগণ, সমাজের সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ ও পুলিশ এক হয়ে কাজ করার মাধ্যমে অপরাধমুক্ত একটি নিরাপদ সমাজ গঠন করা সম্ভব।

উপ-পুলিশ কমিশনার সদরদপ্তর বিএমপি  আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্ বলেন, আমরা ইতোমধ্যেই মুজিব বর্ষে পদার্পণ করছি,আমাদের মটো হলো “মুজিববর্ষের অঙ্গিকার, পুলিশ হবে জনতার” সেই অঙ্গিকার বাস্তবায়নের জন্য বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের  পুলিশ কমিশনারের  দিক নির্দেশনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা বিট পুলিশিং কার্যক্রম শুরু করেছি।

আমরা প্রযুক্তিগতভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছি, দেশ সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত, সুন্দর রাখা জরুরি।জনতা এবং পুলিশ এক হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা উপহার দিতে পারি। পুলিশি কাজে জনতা এবং পুলিশের অংশীদারত্বের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সহনীয় রাখা সম্ভব।

সভায় সভাপতিত্ব করেন, উপ-পুলিশ কমিশনার উত্তর বিএমপি  মোঃ খাইরুল আলম।

তিনি বলেন, থানা পুলিশের মাধ্যমে মূল সেবা দেয়া হতো। বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের চারটি থানা নিয়ে প্রত্যন্ত এলাকা সেবা পৌঁছে দেয়া কষ্টসাধ্য ছিলো। বিট পুলিশিং কার্যালয় স্থাপন এর কারণে নির্ভেজাল, স্বচ্ছ সেবার মান আরও বৃদ্ধি পাবে। জনগনকে নির্ভেজাল সেবা দেয়ার জন্য এয়ারপোর্ট থানায় ২২ টি বিট কার্যালয় স্থাপন করা হয়েছে।ওপেন হাউজ ডে ও বিট পুলিশিং কার্যক্রমকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার পুলিশ হতে চাই।

এখন থেকে এই বিট পুলিশিং কার্যক্রম এর মাধ্যমে, আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আপনাদের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে সক্ষম হবো ইনশাআল্লাহ।

বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল, এই ধারাবাহিকতা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন করতে হবে।

এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত) শাহ মোঃ ফয়সালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন,অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার উত্তর মোঃ ফজলুল করিম,বাবুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান কাজী এমদাদুল হক দুলাল, এয়ারপোর্ট থানার সহকারী কমিশনার নাসরিন জাহান,এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ এস এম জাহিদ বিন আলম,এয়ারপোর্ট থানা কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি রিফাত জাহান তাপসী,চাঁদপাশা ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি মোঃ গোলাম কিবরিয়া,চাঁদপাশা ইউপি চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সবুজ,বাবুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আক্তারুজ্জামান মিলন,চাঁদপাশা ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারন সম্পাদক জুয়েল আহমেদ সহ অন্যান্য নের্তৃবৃন্দ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর