মোঃ শহিদুল ইসলাম// একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য কি দারুন অপেক্ষা আর উত্তেজনা নিয়ে। লক্ষ লক্ষ উন্মক্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে আছে ভোর থেকে জনসমুদ্রের উদ্যান সৈকতে। কখন আসবে কবি। শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে রবীন্দ্রনাথের মত দৃপ্ত পায়ে হেটে অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাড়ালেন। কে রোধে তাহার বজ্রকন্ঠ বানী।গনসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর -কবিতাখানি।এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের। দেশের স্বনামধন্য কবি নির্মলেন্দু গুন রক্তক্ষরা একাত্তরের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বহুপ্রতীক্ষিত শিহরন জাগানো কালজয়ী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ডাক সংবলিত ঐতিহাসিক বজ্রকঠিন ভাষনের মুহুর্তটি এভাবেই তাঁর কবিতায় তুলে ধরেছিলেন।একাত্তর সালের এই দিনে মুক্তিকামী বাঙালী জাতিকে মুক্তির বানী শুনিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।দীর্ঘ ২৪ বছরের লড়াই -সংগ্রামের পর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের সেই ভাষনেরই পরিনতি স্বাধীন- সার্বভৌম বাংলাদেশ।আজ ৭ মার্চ প্রতি বছরের মত এবারও এই দিনটিকে স্বরন করছে গোটাজাতি। ঐতিহাসিক এই দিবসটি উপলক্ষে বরিশাল নগরীর ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যােগে সকাল ৯.৩০ মিনিটের সময় শহীদ সোহেল চত্বর দলীয় কার্যালয়ের পাশে বঙ্গবন্ধু ও আবদুর রব সেরনিয়াবাত’র প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেন করেন ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীগের সভাপতি শেখ রিয়াজ উদ্দিন কবির ও সাধারন সম্পাদক মোঃ সাইদুর রহমান সোহেল।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আনিচুল হক খান ,আব্দুল হালিম,গোলাম জিলানি মঞ্জু, মোঃ শহিদুল ইসলাম,রহিম সরদার মিঠু, রিন্টু, তরিকুল ইসলাম লিটন,ফরিদ,সুমন, জাহিদুল ইসলাম,কামরুল ইসলাম,নাজমুল ইসলাম সোহাগ,জাহাঙ্গীর, রনি সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply