নির্মাণের দুই মাসেই কোটি টাকার সড়কে ধস নির্মাণের দুই মাসেই কোটি টাকার সড়কে ধস – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : hafija khan : hafija khan
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদ বরিশাল’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত। সভাপতি আলহাজ্ব কে.এম তারেকুল আলম অপু সাধারন সম্পাদক মোঃ অলিউল ইসলাম – ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরষ্কার পেল বন্ধুমহল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি নলছিটিতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা হেফাজতের নলছিটি উপজেলার কমিটি গঠন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সম্পাদক হানযালা নোমানী নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবসে নলছিটিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নলছিটি উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন , মোহসীন আহবায়ক, মিঠু সদস্য সচিব  নলছিটিতে বিএনপি নেতা গিয়াস মাঝির স্মরণ সভা  সাংবাদিক মিলন কান্তি দাসের পিতার ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

নির্মাণের দুই মাসেই কোটি টাকার সড়কে ধস

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৩০ সময় দর্শন

পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলার বাউফল-নওমালা সড়ক হতে হোসনাবাদ শেরেই বাংলা সড়ক সংযোগ ভায়া হাচান হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত ১.৮ কিলোমিটার নির্মিত কার্পেটিং সড়কের ধস দেখা দিয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) বাস্তবায়নে প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সড়কটির নির্মাণ কাজ শেষের দুই মাসের মধ্যে সড়কের একাধিক স্থানে ধস নেমেছে। শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করা ও নির্মাণ কাজে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করায় এমনটা হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

জানা গেছে- ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ১.৮ কিলোমিটার ওই সড়কটি নির্মাণের জন্য দরপত্র আবহ্বান করেন উপজেলা এলজিইডি। পটুয়াখালীর মেসার্স নাজমুস শাহাদাত নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজটি পায়। ওই কাজের তদারকি কর্মকর্তা ছিলেন এলজিইডির উপ-সহকারি প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এ সড়কের নির্মাণ কাজে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের যোগসাজশে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি করেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। শিডিউলে বালু ভরাট কথার থাকলেও অবৈধভাবে আত্মঘাতী ড্রেজার দিয়ে স্থানীয় পুকুর থেকে কাদা-মাটি দিয়ে রাস্তা ভরাট করেন। ঠিক মত কাটা হয়নি বেড। ব্যবহার করা হয়েছে নিম্নমানের ইট-খোয়া। কার্পেটিং করার সময় ৬০% বিটুমিন ও ৪০% ক্রসিন দেওয়ার কথা থাকলেও নামে মাত্র বিটুমিন ও ক্রসিন দিয়ে কার্পেটিং করা হয়। ব্যবহার করা হয় নিম্নমানের পাথর। এতে করে নির্মাণ কাজের দুই মাসের মাথায় সড়কের বিভিন্ন স্থান ধসে পড়েছে। দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল। উঠে গেছে সড়কের কার্পেটিং।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. শাহাবুদ্দিন (৫০) ও মো. শফিকুল ইসলাম (৪০) বলেন, ‘যেমন খুশি তেমন ভাবে সড়ক নির্মাণ করেছেন ঠিকাদার। নির্মাণ কাজে ব্যবহার করা হয়েছে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানিয়েও কোন সুরহা হয়নি।
পটুয়াখালীর মের্সাস নাজমুস শাহাদাত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানে মালিক মো. শাহাদাতের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘যদি ভেঙে থাকে তাহলে সংস্কার করে দেওয়া হবে।নির্মাণ কাজের তদারকি কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম নির্মাণকৃত সড়কের ধসের কথা স্বাীকার করে বলেন, ‘ঠিকাদারের সাথে কথা হয়েছে সড়কটি নির্মাণ করে দেওয়া হবে ।

এবিষয়ে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. সুলতান ইসলাম বলেন, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের জামানত জব্দ রয়েছে। সড়কটি সংস্কার করার জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দেওয়া হবে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর