নিজস্ব প্রতিবেদক::বরিশাল সদর তালতলি চড়বাড়িয়াতে তুচ্ছ ঘটনে কেদ্র করে দেলোয়ার হাওলাদারকে(৩৮) মারধর করেছে স্থানীয় প্রতিবেশী বিউটি বেগম,কাজল, মমতাজ,ফরিদা,নুর ইসলাম,পাভেল,এবং রুবেল নামের প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসীরা ।আহত দেলোয়ার হাওলাদার চরবাড়িয়া ৭ নং ওয়ার্ডের আশ্রাব আলী হাওলাদার এর ছেলে।বর্তমানে দেলোয়ার শেবাচিমের পুরুষ সার্জারি ৪ ইউনিটে চিকিৎসাধিন রয়েছে।আহত সূত্রে জানাগেছে গতকাল রাত ২০.৩০ টায় নিজ বাড়ির পুকুরে ইলেক্ট্রিক মোটর দ্বারা সেশের কাজ করতেছিল। এ সময় পার্শবর্তী প্রতিবেশী নুর ইসলাম তার সাংগ পাংগ নিয়ে তার মুরগীর ফার্মের ভিতর প্রবেশ করে পানি সেশ বন্ধ রাখতে বলে।আহত দেলোয়ার তাদের জানান আমি পুকুর এর মাছ বিক্রি করেছি।
তাই সে সেশ বন্ধ রাখতে পারবে না।নুর ইসলাম তাকে অভিযোগ করে বলে যে তার বৈদ্যুতিক মোটর এর কারনে তার বাসায় বিদ্যুৎবিল বেশী আসবে এমন অভিযোগ করে নুর ইসলাম।আহত দেলোয়ার জানান যে সে তার নিজ মুরগীর ফার্ম থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছে।এ নিয়ে তাদের মাঝে বাকবিতণ্ডায় নুর ইসলামেরে সহযোগীরা ৫-৭জন দেশীয় অস্ত্র সহ লাঠি সোটা নিয়ে কোন কথা না বলে অতর্কিত হামলা চালায়। নুর ইসলামের দায়ের আঘাতে দেলোয়ারের মাথায় জখম হয়।দেলোয়ার কে এলোপাতারি কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরত্বর যখম করে মূমুর্ষ অবস্থায় রেখে যায়। তারা তার বিক্রিত মাছের ২৫০০০টাকা ছিনিয়ে নেয়।
পরে স্থানীয়রা আহত দেলোয়ার মূমুর্ষ অবস্থায় করে হাসপাতালে প্রেরন করে।আহত সূত্রে আরো জানায় ঘটনার পর প্রতিপক্ষকে নিমিত্য করতে ইউপি সদস্য জাহিদুল ইসলাম তুহিন এমন কাজ করিয়েছে।এদিকে আহত দেলোয়ার শাররিক অবস্থার অবনতি হয়েছে বলে তার বড় ভাই আনোয়ার সাংবাদিকদের জানান।মামলার প্রস্তুতি চলছে।
কাউনিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহমান মুকুল জানান, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
Leave a Reply