৫৩ বছর ধরে চলা ঐতিহ্যবাহী বউ মেলা বসেছে নাটোরে  ৫৩ বছর ধরে চলা ঐতিহ্যবাহী বউ মেলা বসেছে নাটোরে  – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : hafija khan : hafija khan
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদ বরিশাল’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত। সভাপতি আলহাজ্ব কে.এম তারেকুল আলম অপু সাধারন সম্পাদক মোঃ অলিউল ইসলাম – ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরষ্কার পেল বন্ধুমহল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি নলছিটিতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা হেফাজতের নলছিটি উপজেলার কমিটি গঠন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সম্পাদক হানযালা নোমানী নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবসে নলছিটিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নলছিটি উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন , মোহসীন আহবায়ক, মিঠু সদস্য সচিব  নলছিটিতে বিএনপি নেতা গিয়াস মাঝির স্মরণ সভা  সাংবাদিক মিলন কান্তি দাসের পিতার ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

৫৩ বছর ধরে চলা ঐতিহ্যবাহী বউ মেলা বসেছে নাটোরে 

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০২২
  • ১২৭ সময় দর্শন

৫৩ বছর ধরে চলা ঐতিহ্যবাহী বউ মেলা বসেছে নাটোরের গুরুদাসপুরে।  ৫৩ বছর ধরে চলা ঐতিহ্যবাহী এ মেলা প্রতিবছর চৈত্র মাসে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ মেলার শেষ দিনে বসে ‘বউ মেলা’। মেলাকে কেন্দ্র করে আশপাশের কয়েক গ্রামের বউ, শাশুড়ি, ননদ, জা ও ঝিরা একত্রিত হয়।

বুধবার (১৬ মার্চ) উপজেলার চাপিলা ইউনিয়নের মকিমপুরে বসেছে এই মেলা।

দেখা যায়, মেলায় সব বয়সী নারীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বাহারি সব কাচের চুড়ি, রঙিন ফিতা, লিপস্টিক, কানের দুল, ঝিনুকের মালাসহ বিভিন্ন খাবারের দোকানে পসরা সাজিয়ে রেখেছেন বিক্রেতারা। এসব অলংকার কিনতে দরদাম করছেন বাড়ির বউ-ননদরা। বউ মেলায় পুরুষের চেয়ে নারীদের উপস্থিতি ছিল বেশি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৫৩ বছর আগে মুন্নাফ মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি এ মেলাটি প্রথম শুরু করেছিলেন। তার পর থেকে প্রতিবছরের পহেলা চৈত্রে দুই দিনব্যাপী মেলার আয়োজন চলে আসছে।

বিউটি বেগম নামে এক নারী বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকেই দেখছি এই মেলা। বছরের একটা দিন বাড়ির সব মেয়েরা মেলায় ঘুরতে আসে। সবাই মিলে অনেক আনন্দ করি।’

রাবেয়া খাতুন নামে এক গৃহবধূ বলেন, ‘মেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর এলাকায় আনন্দের আমেজ সৃষ্টি হয়। প্রত্যক বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনরা আসে। এতে পুরো এলাকা মিলন মেলায় পরিণত হয়।’

মেলার আয়োজক কমিটির সভাপতি মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে প্রতিবছর এ মেলার আয়োজন করা হয়। করোনার কারণে গত দুই বছর মেলা বন্ধ ছিল। এ বছরে আবার চালু হওয়ায় এলাকাবাসী খুব খুশি।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর