শেরপুরে পুকুরের উপর বাসরঘর রীতিমতো হইচই শেরপুরে পুকুরের উপর বাসরঘর রীতিমতো হইচই – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : hafija khan : hafija khan
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদ বরিশাল’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত। সভাপতি আলহাজ্ব কে.এম তারেকুল আলম অপু সাধারন সম্পাদক মোঃ অলিউল ইসলাম – ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরষ্কার পেল বন্ধুমহল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি নলছিটিতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা হেফাজতের নলছিটি উপজেলার কমিটি গঠন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সম্পাদক হানযালা নোমানী নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবসে নলছিটিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নলছিটি উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন , মোহসীন আহবায়ক, মিঠু সদস্য সচিব  নলছিটিতে বিএনপি নেতা গিয়াস মাঝির স্মরণ সভা  সাংবাদিক মিলন কান্তি দাসের পিতার ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

শেরপুরে পুকুরের উপর বাসরঘর রীতিমতো হইচই

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২
  • ৭২ সময় দর্শন

পানির ওপরে বাসরঘর তৈরি করে নজর কেড়েছেন হালিম মিয়া (২৫) নামে শেরপুরের এক ঝালাই শ্রমিক। শুক্রবার (২২ জুলাই) সদরের চরশেরপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া এলাকায় হালিম এই ব্যতিক্রমী আয়োজন করেন। পানিতে তৈরি বাসরঘরটি দেখতে ভিড় শুরু করেন এলাকাবাসী।

জানা যায়, সাতানীপাড়ার আবদুল হামিদের ৯ ছেলে-মেয়ের মধ্যে সবার ছোট হালিম মিয়া। সে পেশায় ঝালাই শ্রমিক হিসেবে কাজ করে। তার ইচ্ছা ছিল ব্যতিক্রমীভাবে বিয়ে করার। সে ইচ্ছা থেকেই এমন ভিন্ন আয়োজনের কথা মাথায় আসে তার।

হালিম মিয়া বলেন, বিয়ের কথা ফাইনাল হওয়ার পর থেকে আমার ইচ্ছা হয় ব্যতিক্রম কিছু করার। সেই ব্যতিক্রমী ইচ্ছা থেকে আমার নানা ও চাচা মিলে উদ্যোগ নেই পানিতে বাসরঘর তৈরি করার। পরে গত ৪-৫দিন ধরে আমার নানা ও চাচা মিলে আমাদের বাড়ির পাশে পুকুরের ওপর খুব কষ্ট করে তৈরি করে এ বাসর ঘর। পরে আশপাশের মানুষ বাসরঘরটি দেখতে আমার বাড়িতে আসতে শুরু করে। আমার খুব ভালো লাগছে, আমি অনেক উৎসাহ পাচ্ছি।

 

চাচা রোকন সরকার বলেন, আমার ভাতিজার খুব ইচ্ছা ভিন্ন আয়োজনে বিয়ে করবে। পরে বিয়ে ঠিক হলে আমরা পারিবারিকভাবে কয়েকবার বসে সিদ্ধান্ত নেই, কী করা যায়। একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয় পানির ওপরে বাসরঘর করার। পরে বাড়ির পাশে একটা পুকুর আছে, সেই পুকুরে মাঝখানে বাসরঘর বানানোর কাজ শুরু হয়। বানানোর সময় অনেক মানুষ আজেবাজে কথা বলে। কিন্তু সব সম্পূর্ণ হয়ে গেলে এই বাসর ঘর দেখতে মানুষ ভিড় শুরু করে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর