তথ্য গোপন ও জাল কাগজ দেখিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকুরীর অভিযোগ আপন দু’বোন শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে। তথ্য গোপন ও জাল কাগজ দেখিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকুরীর অভিযোগ আপন দু’বোন শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে। – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১২:২০ পূর্বাহ্ন

তথ্য গোপন ও জাল কাগজ দেখিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকুরীর অভিযোগ আপন দু’বোন শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে।

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৮ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৭৯ সময় দর্শন

তথ্য গোপন ও জাল কাগজ দেখিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকুরীর অভিযোগ আপন দু’বোন শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে।

আজকাল বিডি নিউজ ডেস্ক।।  বরিশাল সদর উপজেলার টুঙ্গীবাড়িয়া ইউনিয়নের সাহেবের হাট এর ইউনুচ কাজী ও রোকেয়া বেগম দম্পতির কন্যা

বরিশাল সদর উপজেলার পূর্ব কর্ণকাঠি আদর্শ পিইডিপি- ৩ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা রাহিমা আক্তার ও বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়ন এর মধ্য রাজার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুন নাহার আপন দুই বোন।
অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে এই দুই শিক্ষিকার জালিয়াতির ও মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে চাকুরী হাতিয়ে নেয়ার তথ্য।

২০১৮ সালের একটি অভিযোগপত্র বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে পাঠিয়েছিলেন স্থানীয় একজন সচেতন ব্যক্তি। তার অভিযোগের মাধ্যমে যে সব তথ্য পাওয়া যায় তা হল ‘ বরিশাল সদর উপজেলার পূর্ব কর্ণকাঠি আদর্শ পিইডিপি- ৩ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা রাহিমা আক্তার ও বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়ন এর মধ্য রাজার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুন নাহার আপন দুই বোন। নাজমুন নাহারের ভোটার আইডি কার্ড নম্বর ০৬০৫৫৭৮৬২৪৩৭ অনুযায়ী জন্ম তারিখ ১৫ মার্চ ১৯৮৫ সাল। অথচ, তার আপন আরেক বোনের ভোটার আইডি কার্ড নম্বর অনুযায়ী ০৬০৫৫৭৮৬২৪৩৩ অনুযায়ী জন্ম তারিখ ১৫ অক্টোবর ১৯৮৪ সাল। অর্থাৎ দুজনের বয়সের তফাৎ মাত্র কয়েক মাস। এছাড়াও জমি বেচাকেনার একটি দলিল থেকে তথ্য পাওয়া যায় ইউনুচ কাজির স্ত্রীর নাম রাহিমা খাতুন। অপরদিকে ১৯৮৫ সালের ভোটার আইডি তথ্য থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় রহিমা বেগম (শিক্ষিকা দুজনের মা) নামটি তাদের মায়ের নাম। তারমানে, বয়সের ভূয়া তথ্য, মা মেয়ের নাম এক(মিথ্যা তথ্য দিয়ে কাগজ তৈরি)সার্টিফিকেট এ তথ্য গোপন ও মিথ্যা তথ্য প্রদান করে অসদুপায় অবলম্ব করে তারা চাকুরী নিয়েছেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষিকা দুজনকে বারবার ফোন দিয়ে তথ্য সমন্ধে জানতে চাইলে রিসিভ করে প্রশ্ন শুনে কেটে দিয়েছেন তারা।

অভিযোগ সমন্ধে জেলা ও উপজেলা ও সংশ্লিষ্ট এটিইও কে জানতে চেয়ে যোগাযোগ করা হলে লিখিতভাবে উত্তর দেয়ার কথা জানিয়েছেন কতৃপক্ষ। এ বিষয়ে লিখিতভাবে জানতে চাওয়া হলেও এ রিপোর্ট করা পর্যন্ত কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর