দেশে নিত্যপণ্যের বাজারমূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে দেশে নিত্যপণ্যের বাজারমূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৩:১০ অপরাহ্ন

দেশে নিত্যপণ্যের বাজারমূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ৬ এপ্রিল, ২০২২
  • ১১০ সময় দর্শন

টিসিবির বিক্রয় কার্যক্রম চলমান থাকায় দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারমূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, করোনা মহামারিতে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার কারণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে সব দেশেই দ্রব্যমূল্য ভীষণভাবে বেড়েছে। এর মধ্যে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে যুক্ত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এর কুফল হিসেবে আন্তর্জাতিক বাজারে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যায়। তবে জনবান্ধব বর্তমান সরকার দেশের নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সম্ভাব্য সব রকম পদক্ষেপ নিয়েছে।

বুধবার (৬ এপ্রিল) জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের ময়মনসিংহ-১১ আসনের এমপি কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের প্রশ্নের জবাবে সরকারপ্রধান এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে তার সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীবলেন, সরকারের নানামুখি কার্যক্রমের ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রয়েছে। পবিত্র রজমান মাসে নিত্যপণ্য সহনীয় পর্যায়ে থাকবে বলে আশা করি।প্রশ্নোত্তরে প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি নিত্যপণ্যে টিসিবির বর্তমান ও পূর্বের বাজারমূল্যের একটি তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন।

শেখ হাসিনা জানান, গত ১ মার্চ সয়াবিন তেলের এক লিটার ক্যানের বাজারমূল্য ছিলো ১৭০ টাকা, ৫ এপ্রিল এ মূল্য কমে হয়েছে ১৬১ টাকা ৫০ পয়সা। এ সময়ে সয়াবিন খোলা প্রতি লিটার ১৭৫ টাকা থেকে কমে ১৫৫ টাকা এবং পাম ওয়েল প্রতি লিটার ১৫৮ টাকা থেকে কমে ১৪২ টাকা হয়েছে। এছাড়া টিসিবি সয়াবিন তেলের প্রতি লিটার ক্যান বিক্রি করেছে ১১০ টাকায়।

তিনি আরও জানান, মশুর ডালের কেজি গত ১ মার্চ ছিল ১২০ টাকা। তা কমে ৫ এপ্রিল হয়েছে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা। এসময়ে টিসিবি বিক্রি করছে ৬৫ টাকা কেজিতে। খোলা চিনি প্রতি কেজি ১ মার্চের ৮৫ টাকা থেকে কমে ৫ এপ্রিল হয়েছে ৭৮ টাকা। এ সময়ে টিসিবি বিক্রি করছে ৫৫ টাকা কেজি দরে। ছোলার কেজি ১ মার্চের ৭৭ টাকা থেকে কমে ৫ এপ্রিল ৭২ টাকা ৫০ পয়সায় নেমেছে। এ সময়ে টিসিবি বিক্রি করছে ৫০ টাকা কেজি। পেঁয়াজ ১ মার্চের ৬০ টাকা কেজি থেকে কমে ৫ এপ্রিল হয়েছে ৩১ টাকা ৫০ পয়সা। টিসিবি বিক্রি করছে ২০ টাকা কেজি দরে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর