বন্ধ পাইকারি বাজার, খুচরায় চড়া বাজার বন্ধ পাইকারি বাজার, খুচরায় চড়া বাজার – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০১:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বরিশালের সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় পরিচালক স্বাস্থ্যর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরন বরিশালে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত আন্দোলনকারীরা ‘শাটডাউন’ করুক, কোনো বৈঠক হবে না: অর্থ উপদেষ্টা ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ৫ আগস্ট, ‘জুলাই শহীদ দিবস’ ১৬ জুলাই ছাত্রলীগ সভাপতি সুমনের নেতৃত্বে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ভিডিও করা হয় গণতন্ত্র বাঁচাতে জিয়া কমিশন গঠন জরুরি দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন চলছে, রাজস্ব আদায় ব্যাহত গভীর রাতে ঘর থেকে বের করে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

বন্ধ পাইকারি বাজার, খুচরায় চড়া বাজার

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৪ জুলাই, ২০২১
  • ১১৭ সময় দর্শন

অনলাইন ডেস্কঃঃ মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার বিধিনিষেধ আরোপ করায় রাজধানীতে মসলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন। এতে খুচরা বাজারে কমেছে মসলার সরবরাহ। তাতেই মসলা কিনতে এখন বাড়তি অর্থ খরচ করতে হচ্ছে ভোক্তাদের।

গত বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে চলমান বিধিনিষেদের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও কাঁচাবাজার খোলার সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে। এতে প্রতিদিনই রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার যেমন বসছে তেমন খুলছে মুদি দোকান। এসব বাজার ও দোকান থেকে ক্রেতারা প্রয়োজনীয় পণ্য কিনছেন।

কিন্তু পাইকারি বাজার বন্ধ থাকায় মসলার এক ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে। এতে জিরা, দারুচিনি, লবঙ্গ, শুকনা মরিচ, হলুদ, আদাসহ বিভিন্ন মসলার দাম বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে হলুদ ও আদার দাম।

রোববার রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুচরা পর্যায়ে শুকনা মরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকা, যা বিধিনিষেধের আগে ছিল ১৭০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে।

বিধিনিষেধের আগে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া হলুদের দাম বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৮০ টাকায়। দেশি আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা, যা আগে ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে। আমদানি করা আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২২০ টাকা, যা আগে ছিল ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা।

বিধিনিষেধের আগে খুচরা পর্যায়ে জিরার কেজি ছিল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে। এখন তা বেড়ে ৪০০ থেকে ৪২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। দারুচিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ থেকে ৪৬০ টাকা কেজি, যা আগে ছিল ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর