রিটকারী আইনজীবী হলেন, অ্যাডভোকেট রেজওয়ানা ফেরদৌস, অ্যাডভোকেট উত্তম কুমার বনিক, অ্যাডভোকেট শাহ নাবিলা কাশফী, অ্যাডভোকেট ফরহাদ আহমেদ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ নওয়াব আলী, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ইবরাহিম খলিল, অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমান, অ্যাডভোকেট জি এম মুজাহিদুর রহমান (মুন্না), অ্যাডভোকেট ইমরুল কায়েস ও অ্যাডভোকেট একরামুল কবির।
এদিকে, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন নাহারের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনাকে নিন্দনীয় বলে মন্তব্য করেছে হাইকোর্ট।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তদন্তের প্রতিবেদন হাইকোর্টে অবহিত করতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পহেলা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই রিটের শুনানি মুলতবি করা হয়েছে। সোমবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়। এর আগে, রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন নাহারের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিটের আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করা ছিল।
গেল ৮ আগস্ট কামরুন নাহার এবং অভিভাবক ফোরামের নেতা মীর সাহাবুদ্দিন টিপুর ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।
Leave a Reply