বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৭:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বরিশালের সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় পরিচালক স্বাস্থ্যর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরন বরিশালে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত আন্দোলনকারীরা ‘শাটডাউন’ করুক, কোনো বৈঠক হবে না: অর্থ উপদেষ্টা ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ৫ আগস্ট, ‘জুলাই শহীদ দিবস’ ১৬ জুলাই ছাত্রলীগ সভাপতি সুমনের নেতৃত্বে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ভিডিও করা হয় গণতন্ত্র বাঁচাতে জিয়া কমিশন গঠন জরুরি দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন চলছে, রাজস্ব আদায় ব্যাহত গভীর রাতে ঘর থেকে বের করে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২২
  • ৩২২ সময় দর্শন

বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই।

বগুড়া মালগ্রামে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাজমুল হাসান অরেঞ্জ মারা গেছেন। সোমবার রাত ১১টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ। গত ২ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে মালগ্রাম ডাবতলার মোড়ে সন্ত্রাসীদের গুলিতে গুরুতর আহত হন মালগ্রাম দক্ষিণপাড়ার রেজাউল ইসলামের ছেলে নাজমুল হাসান অরেঞ্জ এবং একই এলাকার মৃত মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে আপেল।
অরেঞ্জের চোখের নিচে আর আপেলের পেটে গুলি লাগে। এদের মধ্যে সংগঠনের জেলা কমিটির সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক অরেঞ্জকে হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) হয়।

এ ঘটনায় ৩ জানুয়ারি দুপুর ১টার দিকে বগুড়া সদর থানায় সাতজনের নাম উল্লেখ করে মোট ১২ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন অরেঞ্জের স্ত্রী স্বর্নালী আক্তার। মামলায় উল্লেখ করা আসামিরা হলেন- বগুড়া মালগ্রামের একরাম হোসেনের ছেলে রাসেল আহমেদ (৩২), রাসেলের ছোট ভাই রাছানী (২৭), শহরের ডাবতলা মোড় এলাকার মৃত রহমান ফকিরের ছেলে খাইরুল ইসলাম (৪৮), একই এলাকার খাইরুল ইসলামের ছেলে সুমন (২০), বেলতলা এলাকার মতিন শেখের ছেলে শাকিব (২২), মালগ্রাম এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে হাবিব (২৪) এবং একই এলাকার আইনুল কসাইয়ের ছেলে টিপু (২৬)। এছাড়াও অজ্ঞাতনামা ৪ থেকে ৫ জনকে উল্লেখ করা হয়েছে। পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে মামলার ৭ নম্বর আসামি টিপুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সেলিম রেজা জানান, লাশ মর্গে পাঠানো হবে। আর এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর