বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি নেতানিয়াহুকে বিশ্বাস করেন না অধিকাংশ ইসরাইলি বিএনপি-জামায়াত যেন ফিফটি ফিফটি ভোট পায় : আ.লীগ নেতার বক্তব্য ভাইরাল ভবিষ্যৎ রাজার ছেলের বিরুদ্ধে ৩ ধর্ষণসহ ২৩ অভিযোগ ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা তদন্তের প্রতিবেদন ঘিরে বেরোবিতে আন্দোলন, ক্ষুব্ধ আবু সাঈদের পরিবার ‘বেঁচে থাকলে জিয়ার দলের সঙ্গে হাসিনার লোকজনের দূরত্ব ঘুচিয়ে দেব’ মুরাদনগরে দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগ : চাঞ্চল্যকর যে তথ্য পাওয়া গেল মুরাদনগরে ধর্ষণ মামলা : প্রধান আসামি গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত

বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২২
  • ৩২১ সময় দর্শন

বগুড়ার গুলিবিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ আর নেই।

বগুড়া মালগ্রামে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নাজমুল হাসান অরেঞ্জ মারা গেছেন। সোমবার রাত ১১টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ। গত ২ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে মালগ্রাম ডাবতলার মোড়ে সন্ত্রাসীদের গুলিতে গুরুতর আহত হন মালগ্রাম দক্ষিণপাড়ার রেজাউল ইসলামের ছেলে নাজমুল হাসান অরেঞ্জ এবং একই এলাকার মৃত মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে আপেল।
অরেঞ্জের চোখের নিচে আর আপেলের পেটে গুলি লাগে। এদের মধ্যে সংগঠনের জেলা কমিটির সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক অরেঞ্জকে হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) হয়।

এ ঘটনায় ৩ জানুয়ারি দুপুর ১টার দিকে বগুড়া সদর থানায় সাতজনের নাম উল্লেখ করে মোট ১২ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন অরেঞ্জের স্ত্রী স্বর্নালী আক্তার। মামলায় উল্লেখ করা আসামিরা হলেন- বগুড়া মালগ্রামের একরাম হোসেনের ছেলে রাসেল আহমেদ (৩২), রাসেলের ছোট ভাই রাছানী (২৭), শহরের ডাবতলা মোড় এলাকার মৃত রহমান ফকিরের ছেলে খাইরুল ইসলাম (৪৮), একই এলাকার খাইরুল ইসলামের ছেলে সুমন (২০), বেলতলা এলাকার মতিন শেখের ছেলে শাকিব (২২), মালগ্রাম এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে হাবিব (২৪) এবং একই এলাকার আইনুল কসাইয়ের ছেলে টিপু (২৬)। এছাড়াও অজ্ঞাতনামা ৪ থেকে ৫ জনকে উল্লেখ করা হয়েছে। পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে মামলার ৭ নম্বর আসামি টিপুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সেলিম রেজা জানান, লাশ মর্গে পাঠানো হবে। আর এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর