বিশ্ববাজরে জ্বালানি তেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সকালের দিকে দেখা গেছে, তেলের দাম বেড়েছে দুই শতাংশ। ওপেক প্লাস তাদের উৎপাদন লক্ষমাত্রা একই রকম রাখছে। তাছাড়া রাশিয়ার তেলের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে চীনে করোনার বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল হয়েছে। এ কারণেই জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। খবর রয়টার্সের।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনে করোনার লকডাউন শিথিল করায় তেলের চাহিদা বেড়েছে। তারপরও চীনের নীতি নিয়ে এখনো অনেক বিভ্রান্ত রয়েছে।
বিশ্ববাজরে জ্বালানি তেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সকালের দিকে দেখা গেছে, তেলের দাম বেড়েছে দুই শতাংশ। ওপেক প্লাস তাদের উৎপাদন লক্ষমাত্রা একই রকম রাখছে। তাছাড়া রাশিয়ার তেলের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে চীনে করোনার বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল হয়েছে। এ কারণেই জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। খবর রয়টার্সের।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনে করোনার লকডাউন শিথিল করায় তেলের চাহিদা বেড়েছে। তারপরও চীনের নীতি নিয়ে এখনো অনেক বিভ্রান্ত রয়েছে।
উড ম্যাকেঞ্জির ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান-লুইস হিটল বলেছেন, রুশ তেলের বিকল্প হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে মধ্যপ্রাচ্য, পশ্চিম আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্রের তেলের সন্ধান করতে হবে।
এদিকে পশ্চিমাদের বেঁধে দেওয়া তেলের দাম মানতে নারাজ রাশিয়া। শুধু তাই নয়, কীভাবে এর জবাব দেওয়া যায় তার বিকল্প খুঁজছে মস্কো। এ বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-সেভেনকে সতর্কও করেছে ক্রেমলিন।
ইউক্রেন যুদ্ধের রসদ যোগাতে সস্তায় তেল বিক্রি করছে রাশিয়া, এমন অভিযোগ পশ্চিমাদের। সেকারণে বেঁধে দেওয়া দরে এবার তেল কিনবে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলো। ইইউ দেশগুলোর সরকার রাশিয়ার সমুদ্রজাত জ্বালানি তেল কেনার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায় বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর)।
গত শুক্রবার জি-৭, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়া রাশিয়ার তেলের মূল্য ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলার নির্ধারণ করে দেয়।
Leave a Reply