বরিশাল  ৪নং ওয়ার্ডের জনতার সেবক হতে চায় সৈয়দ শামসুদ্দোহা  

নিজস্ব প্রতিবেদক:::প্রানীচ ভ্যালি ক্ষ্যাত বরিশালে সিটি নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ শামসুদ্দোহা  সাথে একান্ত আলাপে জানান ১২জুন ২০২৩ইং তারিখে বরিশাল সিটি কোর্পোরেশন  নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরে সম্ভাব্য প্রার্থীদের দৌড় ঝাপ শুরু হয়ে গেছে। ৪নং ওয়ার্ডে অন্তত ৪জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদিন উঠান বৈঠক ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চাওয়ার মধ্য দিয়ে রাত দিন গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন।আশানরুপ উন্নায়ন না হওয়ায় এই প্রথমবার সাধারণ মানুষের কল্যানে কাজ করতে চায়।বিগত ৪ বারে দুই কাউন্সিলর তেমন কোন চোখে পরার মত উন্নায়ন করতে পারেনি। বরিশাল সিটি কর্পোরেশন ৪ নং ওয়ার্ডের  সাধারণ মানুষের মাঝে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করেছে।সাধারণ মানুষের অভিযোগের শেষ নেই সাবেক এবং বর্তমান কাউন্সিলররে বিরুদ্ধে। এলাকার সাধারণ মানুষ চায় নতুন কাউন্সিলর।

তাদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচনায় রয়েছেন হেভিয়েট সৈয়দ শামসুদ্দোহা ।সৈয়দ শামসুদ্দোহা বরিশাল জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ আনিছুর রহমানের ছেলে।সৈয়দ সামসুদ্দোহা বর্তমানে বরিশাল জেলা জেলা ছাত্রলীগের সাংগাঠনি সম্পাদকের  দায়িত্ব পালন করছেন।এবার নির্বাচনে স্থানীয় ভোটার ও সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের অনুরোধে নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।

সে অনুযায়ী তিনি প্রতিটি ঘরে ঘরে যাচ্ছেন এবং সাধারন ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে ৪নং ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনতাকে সাথে নিয়ে  মতবিনিময় সভায় সকলের সম্মতি পেয়ে প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত মানুষের সেবা করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করছেন যে, কাউন্সিলর হিসেবে নয়,জনতার সেবক হিসেবে ওয়ার্ডবাসীর পাশে থাকতে চান। নতুন প্রজন্মের ভোটারদের সাথে নিয়ে মন কাড়তে দিচ্ছেন নানান উন্নায়ন প্রতিশ্রুতি। ৪নং ওয়ার্ডের পয়নিষ্কাশন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, কিশোর-কিশোরীদের খেলার  মাঠ, বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলতে চান।

ভোটারদের কাছ থেকেও ভালো সাড়া পাচ্ছেন বলে তিনি জানিয়েছেন।একান্ত আলাপকালে তিনি বলেন, আমি সাধারন মানুষের জন্য কাজ করে গড়ে তুলব এক মডেল ওয়ার্ড আমি  যুবকদের সাথে নিয়ে আধুনিক ও স্মার্ট ওয়ার্ড এবং আমি হব উন্নায়নের রোলমডেল পৌছে দিতে চাই নাগরিক সুযোগ সুবিধা সাধারন মানুষের দ্বোরগোরায়। এবার আশা করছি ৪নং ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনতা আমাকে বিপুল ভোটে কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত করবেন  এবং তাদের সেবা করার সুযোগ দিবেন।

ভোটাররাও বলছেন, সৈয়দ শামসুদ্দোহার মতো একজন অল্প বয়সী জনপ্রতিনিধি দরকার।  ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসেবে এমন ব্যক্তিকে চাই যার দ্বারা গরীবের হক বিনষ্ট করবেন না এবং সকলের বিপদে আপদে এগিয়ে আসবেন। ঘুষ দুর্নীতি ও অনিয়ম থেকে দুরে  থাকবেন।আমি সব সময়  মানুষের বিপদে-আপদে পাশে ছিলাম। ভবিষ্যতেও পাশে থেকে কাজ করতে চাই।

আমি নির্বাচিত হলে এই ওয়ার্ডকে একটি মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলব। সারা দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনার উন্নয়নের যে জোয়ার বইছে সেই জোয়ারে সাথে ৪ নং ওয়ার্ডকেও এগিয়ে নিতে চাই। যদি ৪ নং ওয়ার্ডবাসী আমাকে এববারের  মত  সুযোগ করে দেন এবং আমি কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হতে পারি তাহলে সর্বাগ্রে ৪নং ওয়ার্ডের সকলের মতামতের ভিত্তিতে সুবিধাজনক স্থানে খেলার মাঠ করব। বেকার যুবক-যুবতীদের কর্র্মসংস্থানের লক্ষ্যে প্রশিক্ষন সেন্টার গড়ে তোলা হবে এবং রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্ট নির্মানে অগ্রনী ভুমিকা রাখব। ৪নং ওয়ার্ডের কোন ভোটার যেন অন্যায়ের শিকার না হয় সেদিকে নজর  দেয়া হবে। ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে সকলের মতামতের ভিত্তিতে কাজ করে যাব।