ভাড়া না দেওয়ায় লঞ্চ থেকে মাঝনদীতে ফেলা হলো ২ শিশুকে ভাড়া না দেওয়ায় লঞ্চ থেকে মাঝনদীতে ফেলা হলো ২ শিশুকে – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১২:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বরিশালের সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় পরিচালক স্বাস্থ্যর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরন বরিশালে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত আন্দোলনকারীরা ‘শাটডাউন’ করুক, কোনো বৈঠক হবে না: অর্থ উপদেষ্টা ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ৫ আগস্ট, ‘জুলাই শহীদ দিবস’ ১৬ জুলাই ছাত্রলীগ সভাপতি সুমনের নেতৃত্বে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ভিডিও করা হয় গণতন্ত্র বাঁচাতে জিয়া কমিশন গঠন জরুরি দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন চলছে, রাজস্ব আদায় ব্যাহত গভীর রাতে ঘর থেকে বের করে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

ভাড়া না দেওয়ায় লঞ্চ থেকে মাঝনদীতে ফেলা হলো ২ শিশুকে

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১২২ সময় দর্শন

মুন্সিগঞ্জে মেঘনা নদীতে ভাসমান অবস্থায় শাকিব (১২) এবং মেহেদি হাসান (১৩) নামের দুই শিশুকে উদ্ধার করেছে গজারিয়া থানা পুলিশ। শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উদ্ধার হওয়া শিশুদের দাবি, পানি বিক্রির জন্য রাজধানীর সদরঘাট থেকে ‘ইমাম হাসান-৫’ নামের একটি লঞ্চে উঠেছিল। ভাড়া না দেওয়ায় তাদের মেঘনা নদীতে ফেলে দেন লঞ্চের স্টাফরা।তবে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের দাবি, শিশু দুটিকে ফেলে দেওয়া হয়নি। ট্রলারযোগে মুন্সিগঞ্জে নামতে না পেরে নিজেরাই পানিতে ঝাঁপ দিয়েছিল।

এদিকে শিশু দুটির সঙ্গে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রইছ উদ্দিনের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। শনিবার রাত ১০টার দিকে গজারিয়া থানার ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে নদীতে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ করছে দুই শিশু।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে গজারিয়া থানার ওসি রইছ উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, স্পিডবোটযোগে মেঘনা নদী দিয়ে গজারিয়া থেকে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে যাচ্ছিলাম। পথে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে আনুমানিক দুই কিলোমিটার দূরে দুই শিশুকে নদীতে ভাসতে দেখে স্পিডবোট থামিয়ে নদী থেকে উদ্ধার করা হয়। পরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চঘাটে নিয়ে শিশুদের আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে ঢাকা-সদরঘাটগামী ‘এমভি আল-বোরাক’ নামে আরেক লঞ্চে উঠিয়ে দেওয়া হয়।

ওসি আরও বলেন, শিশু দুটিকে উদ্ধারের পর তারা জানায়, সদরঘাট থেকে ইমাম হাসান-৫ লঞ্চে পানি বিক্রির জন্য ওঠে। কিন্তু তারা ভাড়া না দেওয়ায় ওই লঞ্চের স্টাফরা তাদের মাঝ নদীতে ফেলে দেয়।

দেলোয়ার হোসেন আরও বলেন, আজ সকালে তাদের আবার সদরঘাট টার্মিনালে দেখলাম শুয়ে আছে। তাদের আমি চিনি, আমাকে নানা নানা বলে। তারা সদরঘাটের টার্মিনালেই থাকে। আমার বাড়িতেও বাচ্চা আছে, ওদের আমরা কেন ফেলে দেবো।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর