নিজস্ব প্রতিনিধিঃঃবরিশাল লঞ্চঘাট এলকায় মামলার বাদীকে পিটিয়েছে আহত করেছে আসামীরা। পেটানোর সময় ৮ থেকে ১০ জন লোক ছিল একপর্যায়ে গুরুতর আহত অবস্থায় মামলার বাদী ফরিদ রাঢ়ীকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার পূর্ব রাজাপুর গ্রামের মৃত মোতালেব রাঢ়ীর ছেলে ফরিদ রাঢ়ীর সঙ্গে প্রতিপক্ষ মোস্তফা সাজি পরিবারের মামলা চলমান রয়েছে। ফরিদ রাঢ়ী মামলা দায়ের করলে আসামীরা সকলে পালিয়ে বরিশাল শহরে আত্মগোপনে ছিলো। গতকাল বুধবার দুপুরে মামলা সংক্রান্ত বিষয়ের কাজ শেষ করে লঞ্চযোগে গ্রামের বাড়ি মেহেন্দিগঞ্জে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন ফরিদ রাঢ়ী। এসময় ফরিদ রাঢ়ী বরিশাল সদরঘাটে পৌঁছলে আসামীরা তার উপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে প্রতিপক্ষ মোস্তফা সাজি, মোতালেব সাজি,সোলেমান সাজি, মুসা সাজি, রুবেল সাজি,কাদের ওরফে কাদরী সাজি, শহিদ সাজিসহ ৮/১০ জন যুবক ফরিদ রাঢ়ীকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ফেলে রেখে যায়।
পরে স্থানীয়দের সহযোগীতায় ফরিদ রাঢ়ীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে আহত অবস্থায় ফরিদ রাঢ়ী বলেন, বুধবার দুপুরে মামলা সংক্রান্তের জের ধরে আমার দায়ের করা মামলার আাসামী মোস্তফা সাজি, মোতালেব সাজি,সোলেমান সাজি,মুসা সাজি,রুবেল সাজি,কাদের ওরফে কাদরী সাজি,শহিদ সাজিসহ ৮/১০ জন যুবক আমাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে বরিশাল ললঞ্চঘাট এলকায় ফেলে রেখে যায়। পরে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে আনা হয়। তবে হামলার বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেন মামলার অন্যতম আসামি সোলায়মান সাজি। সোলায়মান সাজি দাবী করেন ফরিদ রাঢ়ীর দায়ের করা মামলায় তারা সকল আসামি জামিনে বেরিয়ে বরিশাল শহরে তাদের স্ব স্ব জকাজ করছেন।
এদিকে বরিশাল সদর নৌ-থানার ওসি মোঃ জয়নাল আবেদীন বলেন, মারধরের বিষয়টি আমার জানা নেই।
Leave a Reply