মানবতার দরজা টুকু বন্ধ হয়েছে দিন দিন মানবতার দরজা টুকু বন্ধ হয়েছে দিন দিন – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি নেতানিয়াহুকে বিশ্বাস করেন না অধিকাংশ ইসরাইলি বিএনপি-জামায়াত যেন ফিফটি ফিফটি ভোট পায় : আ.লীগ নেতার বক্তব্য ভাইরাল ভবিষ্যৎ রাজার ছেলের বিরুদ্ধে ৩ ধর্ষণসহ ২৩ অভিযোগ ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা তদন্তের প্রতিবেদন ঘিরে বেরোবিতে আন্দোলন, ক্ষুব্ধ আবু সাঈদের পরিবার ‘বেঁচে থাকলে জিয়ার দলের সঙ্গে হাসিনার লোকজনের দূরত্ব ঘুচিয়ে দেব’ মুরাদনগরে দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগ : চাঞ্চল্যকর যে তথ্য পাওয়া গেল মুরাদনগরে ধর্ষণ মামলা : প্রধান আসামি গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত

মানবতার দরজা টুকু বন্ধ হয়েছে দিন দিন

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০২০
  • ২৯০ সময় দর্শন

আজকাল ডেস্ক।। আদরের সন্তানকে বাঁচাতে হাসপাতালে একটি আইসিইউ দরকার ছিল। এক হাসপাতাল থেকে আরেকটিতে ছুটেছেন, কিন্তু বাঁচাতে পারেননি দুই মাসের আদরের সন্তানকে। কান্নাজড়িত কণ্ঠে এসব কথা জানান শিশু ওয়ারিসা আহমেদের বাবা আব্দুল গফুর। পেশায় তিনি একজন স্কুলশিক্ষক। গফুর অভিযোগ করেন, নিউমুনিয়ার লক্ষণ নিয়ে গত শনিবার যখন মেয়েকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে নিয়ে আসা হয়, কর্তব্যরত ডাক্তার ভর্তি না নিয়ে কালক্ষেপণ করেন। প্রায় এক ঘণ্টারও বেশি সময় পর ভর্তি করালেও আইসিইউ নেই বলে জানান হাসপাতালের ডাক্তার-নার্সরা। সন্তানকে বাঁচাতে অসহায়ের মতো ছোটাছুটি করতে থাকেন এই বাবা। তিনি বলেন, ‘পরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ১৫ মিনিট পরে ডাক্তার বলল আমাদের ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে আদরের ওয়ারিসা।’ প্রথম আলোর আলোকচিত্রী জুয়েল শীল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন বাবা তার মেয়েকে বাঁচানোর জন্য ছুটছেন- এই দৃশ্য ধারণ করেন। জুয়েল বলেন, ‘ওই মুহূর্তটি খুব মর্মান্তিক ছিল। নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়েছিল যখন এক পর্যায়ে ওই বাবা আমাকে আইসিউর জন্য অনুরোধ করেন।’ এ বিষয়ে জানকে চাইলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ শামীম হাসান বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতিতে আমরা সত্যি অসহায় হয়ে পড়ছি।’ তিনি বলেন, ‘শনিবার যখন শিশুটিকে ভর্তি করা হয়েছিল সেসময় আমাদের হাসপাতালে কোনো আইসিইউ খালি ছিল না। এটা খুব কষ্টের যে করোনা পরিস্থিতির কারণে চট্টগ্রামের অনেকেই স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং দিন-দিন তা খারাপের দিকে যাচ্ছে।’ শিশুটির ভর্তি কিংবা চিকিৎসায় কর্তব্যরত ডাক্তার- নার্সদের দিক থেকে কোনো গাফিলতি ছিল কি না তা আমরা তদন্ত করব,’ বলেন ডা. শামীম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর