কি আছে সাবরিনার ভাগ্যে জানা যাবে আজ কি আছে সাবরিনার ভাগ্যে জানা যাবে আজ – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০২:৪৪ অপরাহ্ন

কি আছে সাবরিনার ভাগ্যে জানা যাবে আজ

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০২২
  • ৯৩ সময় দর্শন

করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগে জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী ও তার স্বামী প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আরিফুল হক চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের জন্য আজ মঙ্গলবার দিন ধার্য করা হয়েছে। ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেনের আদালত এ রায় ঘোষণা করবেন। রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে গত ২৯ জুন তিনি রায়ের জন্য এ দিন ঠিক করে দিয়েছিলেন।

এ মামলায় আরিফুলের বোন জেবুন্নেছা রিমা, সাবেক কর্মচারী হুমায়ুন কবির হিমু ও তার স্ত্রী তানজিলা পাটোয়ারী, জেকেজির কোঅর্ডিনেটর আবু সাঈদ চৌধুরী, জেকেজির কর্মচারী বিপুল দাস ও শফিকুল ইসলাম রোমিওকেও আসামি করা হয়েছে। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে জাল-জালিয়াতি, বিশ্বাসভঙ্গ, অর্থ আত্নসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ আনা হয়েছে।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহের দায়িত্ব নিয়েছিল জেকেজি হেলথকেয়ার। ২০২০ সালের জুনে অভিযোগ আসে, সরকারের কাছ থেকে বিনামূল্যে নমুনা সংগ্রহের অনুমতি নিয়ে বুকিং বিডি ও হেলথকেয়ার নামে দুটি সাইটের মাধ্যমে টাকা নিচ্ছিল জেকেজি। নমুনা পরীক্ষা না করে রোগীদের ভুয়া সনদও তারা দিচ্ছিল।

এক ব্যক্তির অভিযোগের সত্যতা পেয়ে জেকেজি হেলথ কেয়ারের সাবেক গ্রাফিক ডিজাইনার হুমায়ুন কবীর হিরু ও তার স্ত্রী তানজীলাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের কম্পিউটারে করোনাভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া সনদ পাওয়া যায়। তাদের কাছে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তেজগাঁও থানা পুলিশ জেকেজির সিইও আরিফুল চৌধুরী, তার বোন জেবুন্নেছাসহ সাতজনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার করা হয় ডা. সাবরিনাকেও। সরকারি চাকরিতে থাকা অবস্থায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেকেজির সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

গ্রেফতারের পর দুই মাস তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। সেখানে তাদের বিরুদ্ধে নমুনা পরীক্ষা না করেই ২৭ হাজার মানুষকে ভুয়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়। অভিযোগপত্রে সাবরিনা ও আরিফকে জালিয়াতির হোতা বলে উল্লেখ করা হয়। আর বাকি আসামিদের ক্ষেত্রে বলা হয়, তারা ওই জালিয়াতিতে সহযোগিতা করেছেন। ওই বছরই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ঢাকার মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর