নিজস্ব প্রতিবেদক:::বরিশালের হিজলা উপজেলায় গত ৭ দিনেও সন্ধান মিলছে না ইটভাটার শ্রমিকের। নিখোজ শ্রমিকের পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করেও কোন হদিস পাচ্ছেন না।
এ ঘটনায় নিখোজের স্ত্রী হালিমা বেগম বাদী হয়ে হিজলা থানায় একটি সাধারন ডায়রী করেন। জানাযায় ইটভাটায় নিখোজ ব্যাক্তি উপজেলার বরজালিয়া ইউনিয়নের দূর্গাপুর বাজারের আবদুল আজিজ সিকদারের ছেলে ৩ সন্তানের জনক দুলাল সিকদার।
নিখোজ দুলাল সিকদারের স্ত্রী হালিমা বেগম জানায় তার স্বামী দুলাল সিকদার শ্রীপুর গ্রামে একটি ইটভাটায় আগুন শ্রমিকের করছেন।গত ২০ শে ডিসেম্বর দুপুর ২ টার সময় ইটভাটার আগুন মিস্ত্রীর সরদার সহ ৩ জন বাড়িতে গিয়ে তার খোজ করে।
এ সংবাদ পেয়ে দুলালের স্ত্রী ছুটে যায় ইটভাটায়।তখন হালিমা স্বামী না পেয়েও রুমে গিয়ে তার জামা কাপুর,জুতা পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।হালিমা বেগম আরো জানায় কোনদিনও তিনি কাজে না গেলে ভাটার কেউ খোজ খবর নেয়নি।তাই এ ঘটনায় তারা খোজ নেওয়ায় সন্দেহ হচ্ছে ইটভাটার আগুনে মারা যেতে পারে।
ইট ভাটার আগুন মিস্ত্রীর সরদার আনোয়ার হোসেন বলেন গত ২০ শে ডিসেম্বর সকাল ১১ টার সময় খলিল কে না দেখে শ্রমিক সংকটের কারনে তার বাড়িতে গিয়ে তার খোজ নেই।তখন বাড়িতে না পেয়ে তার আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে ফোন দিয়ে তার সন্ধান মেলেনি।
ইটভাটার মালিক সহিদুল ইসলাম বলেন আমার ভাটার শ্রমিক আমি কি মেরে ফেলছি?এটা কি আপনাদের মনে হয়? হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ইউনুস মিয়া জানায় নিখোজ ইটভাটার শ্রমিকের স্ত্রী একটি সাধারন ডায়রী করছেন।
ঘটনায় তদন্ত চলছে।হিজলায় ৭ দিনে সন্ধার মিলছে না ইটভাটা শ্রমিকের হিজলা প্রতিনিধিঃ বরিশালের হিজলা উপজেলায় গত ৭ দিনেও সন্ধান মিলছে না ইটভাটার শ্রমিকের।
নিখোজ শ্রমিকের পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করেও কোন হদিস পাচ্ছেন না। এ ঘটনায় নিখোজের স্ত্রী হালিমা বেগম বাদী হয়ে হিজলা থানায় একটি সাধারন ডায়রী করেন।
জানাযায় ইটভাটায় নিখোজ ব্যাক্তি উপজেলার বরজালিয়া ইউনিয়নের দূর্গাপুর বাজারের আবদুল আজিজ সিকদারের ছেলে ৩ সন্তানের জনক দুলাল সিকদার।
নিখোজ দুলাল সিকদারের স্ত্রী হালিমা বেগম জানায় তার স্বামী দুলাল সিকদার শ্রীপুর গ্রামে একটি ইটভাটায় আগুন শ্রমিকের করছেন।গত ২০ শে ডিসেম্বর দুপুর ২ টার সময় ইটভাটার আগুন মিস্ত্রীর সরদার সহ ৩ জন বাড়িতে গিয়ে তার খোজ করে।
এ সংবাদ পেয়ে দুলালের স্ত্রী ছুটে যায় ইটভাটায়।তখন হালিমা স্বামী না পেয়েও রুমে গিয়ে তার জামা কাপুর,জুতা পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।হালিমা বেগম আরো জানায় কোনদিনও তিনি কাজে না গেলে ভাটার কেউ খোজ খবর নেয়নি।
তাই এ ঘটনায় তারা খোজ নেওয়ায় সন্দেহ হচ্ছে ইটভাটার আগুনে মারা যেতে পারে। ইট ভাটার আগুন মিস্ত্রীর সরদার আনোয়ার হোসেন বলেন গত ২০ শে ডিসেম্বর সকাল ১১ টার সময় খলিল কে না দেখে শ্রমিক সংকটের কারনে তার বাড়িতে গিয়ে তার খোজ নেই।
তখন বাড়িতে না পেয়ে তার আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে ফোন দিয়ে তার সন্ধান মেলেনি। ইটভাটার মালিক সহিদুল ইসলাম বলেন আমার ভাটার শ্রমিক আমি কি মেরে ফেলছি?এটা কি আপনাদের মনে হয়? হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ইউনুস মিয়া জানায় নিখোজ ইটভাটার শ্রমিকের স্ত্রী একটি সাধারন ডায়রী করছেন।এ ঘটনায় তদন্ত চলছে।
Leave a Reply