লিটন মোল্লার সুনাম ক্ষুন্ন করতে একটি মহল এখনও তৎপর
স্টাফ রিপোর্টার।। বরিশালে বহু পরিচিত,আলোচিত ব্যক্তিত্ব এমন কি মিডিয়া পাড়ায় যার সুনাম সবার মুখেমুখে । যিনি নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে শুরু করে কাশিপুর ইউনিয়নেও রয়েছে শ্রমিকবান্ধাব হিসাবে যার খ্যাতি। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মো: কামাল হোসেন লিটন মোল্লা।বরিশাল সদর উপজেলার সাধারণ জনতার মুখে উঠে আসা, ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ২ নং কাশিপুর ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা জনপ্রিয়তার দিক থেকে খুবই শক্তিশালী ।জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ভাগ্নে,শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত এর সুযোগ্য সন্তান, দক্ষিনাঞ্চলের রাজনৈতিক অভিভাবক, দক্ষিন বাংলার উন্নয়নের রুপকার, সাবেক চিপ হুইপ,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জ্যেষ্ঠ সদস্য, পার্বত চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষন কমিটির সভাপতি(মন্ত্রী) বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বরিশাল-১ আসনের মাননীয় সাংসদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জননেতা আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ’র আশীর্বাদ পুষ্ট এবং বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আ,লীগের সাধারন সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর দিক নির্দেশনায় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও নথুল্লাবাদ শ্রমিক সংগঠনকে করেছেন আরও মজবুত। খোজ খবর নিয়ে জানা যায়, সত্যিই কাশিপুর ইউনিয়নেও তিনি প্রশংসিত । এই ইউনিয়নে যোগাযোগ, শিক্ষা, শিল্প, বিদ্যুৎ ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়নের ধারাকে অবহৃত রাখায় সকল মহলে প্রশংসিত তিনি। বলা চলে অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় এ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা সর্বোচ্চ শিখরে উপনীত হয়েছে।শ্রমিক বান্ধাব চেয়ারম্যান লিটন মোল্লার ধারাকে বাধাগ্রস্থ করতে একটি কুচক্রি মহল এখনও তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মিথ্যা মামলা দিয়েও লিটন মোল্লার জনপ্রিয়তাকে দমাতে পারেনি ওই মহলটি।২ নং কাশিপুর ইউনিয়নের সচেতন মহল মনে করেন, আমরা জানি লিটন মোল্লা নিজের জন্য কিছু করেনা দল ও জনগণের জন্যই করেন,কেননা তার শরীরে একজন মুক্তিযোদ্ধার রক্ত প্রবাহিত । তার সাথে ষড়যন্ত্র করে কখনই কেউ সফল হবে না।মিডিয়ার লোক ভাড়া করে টাকা দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে কখনও লিটন মোল্লাকে জনগণ থেকে আলাদা করা যাবে না ।তারা আরো বলেন, আমরা মনে করি এই মুহূর্তে সামাজিক নেতৃত্বের বিকাশ অনেক বেশি প্রয়োজন। কারণ, আমাদের সমাজ এখন নানা রকম ঘটনা-দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেটি রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকেও হচ্ছে।যার ফলে বিভিন্ন মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে লিটন মোল্লার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এরই অংশ হিসেবে গত ৪ সেপ্টেম্বর শ্রমিক কল্যান নামে চাঁদা উঠাচ্ছে লিটন মোল্লার কয়েকজন অনুসারীরা। এমন একটি খবর অনলাইন ও স্থানীয় একটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।যা সম্পূর্ন ষড়যন্ত্রমুলক, বানোয়াট ও মিথ্যা।যা শুধুই চেয়ারম্যান সাহেবের জনপ্রিয়তাকে ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা মাত্র।কাজেই ইউনিয়ন তথা বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন মহলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয় শ্রমিক সংগঠন গুলোর নেতৃবৃন্দ ও সাধারন সদস্যরা কুচক্রী ও স্বার্থান্বেষী মহলের বিচার চায় এবং এসব হলুদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানান।শ্রমিক সংশিষ্ঠ নেতৃবৃন্দ জানান,যে কোন সমস্যায় আমরা তাকে কাছে পেয়েছি,মহামারী করোনায় তিনি আমাদের কয়েক দফা খাদ্য সামগ্রী সহ নগত অর্থ বিতারন করেছেন।যখন যা দরকার তার কাছে গেলে আমরা পেয়ে যাই।আমরা তাকে ভালোবেসে শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি বানিয়েছি। তিনি আমাদের বড় ভাই, তাকে নিয়ে অপপ্রচার সহ্য করা হবে না ।আমরা এ ধরনের হলুদ সাংবাদিকতার প্রতি তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই ।পাশাপাশি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি।এ ব্যাপারে মোঃ কামাল হোসেন লিটন মোল্লার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,নথুল্লাবাদে গ্যাস চালিত সিএনজি তথা কোন সংগঠনেরই চাঁদা উঠানো রশিদ নেই। চাঁদা তোলা তো দুরের কথা,যদি কেহ আমার নাম ব্যবহার করে এমন কার্যকলাপ করে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।এসময় তিনি আরও বলেন, কিছু হলুদ সাংবাদিকরা আমার কাছ থেকে সুবিধা না পাওয়ায়, হেয়পতিপন্ন করার জন্য একটি মহল বার বার আমাকে জড়িয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করছে যা সম্পূর্ন ষড়যন্ত্রমুলক, বানোয়াট ও মিথ্যা।আমি তার তীব্রপ্রতিবাদ জানাই।এদিকে, গোপন সুত্রে পাওয়া রুপাতলী এলাকায় অভিযোগ রয়েছে মিলন মোল্লার লোকজন বরিশাল জেলা ট্যাক্সি, অটোরিকশা, অটো টেম্পু,মিশুক,বেবি ট্যাক্সী ও থ্রিহুইলার শ্রমিক ইউনিয়নের ব্যানারে চাঁদা আদায়ে করে আসছে।
Leave a Reply