বরিশালে ভ্রামমান আদালতের ছবি তুলতে গিয়ে সাংবাদিক হেনস্তার শিকার বরিশালে ভ্রামমান আদালতের ছবি তুলতে গিয়ে সাংবাদিক হেনস্তার শিকার – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন

বরিশালে ভ্রামমান আদালতের ছবি তুলতে গিয়ে সাংবাদিক হেনস্তার শিকার

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২ আগস্ট, ২০২১
  • ২৭৮ সময় দর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদক::বরিশাল নগরীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের ছবি তুলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হয়েছেন স্থানীয় এক ফটোসাংবাদিক। যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল অফিসের ফটো সাংবাদিক শামীম আহম্মেদ সোমবার দুপুরে নগরীর সাংবাদিক মাইনুল হাসান সড়কের সম্মুখে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান দেখে সেখানে যান এবং ছবি তুলতে শুরু করেন। এতে বরিশাল জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়া ত্রিপুরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং সাংবাদিকের সাথে রুঢ় আচারণ করেন।

যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলছেন, হেনস্তা তো নয়ই বরং তার সঙ্গে সাংবাদিক শামীম আহম্মেদ খারাপ ব্যবহার করেছেন।

সাংবাদিক শামীম আহম্মেদ বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের কথা শুনে সোমবার দুপুরে সাংবাদিক মাইনুল হাসান সড়কের মুখে যাই। সেখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়া ত্রিপুরার নেতৃত্বে অভিযানের ছবি তোলার জন্য ক্যামেরা বের করি। এসময় রয়া ত্রিপুরা জানতে চান, আমি এখানে কী করছি। যুগান্তরে কাজ করি পরিচয় দেওয়ার পরে তিনি পরিচয়পত্র দেখতে চাইলে তাও দেখাই। কিন্তু এরপরেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক সদস্য আমাকে আটক করতে এগিয়ে আসেন। পরক্ষণে আমার ভিজিটিং কার্ড চান রয়া ত্রিপুরা। কার্ড হাতে নিয়ে তিনি আমাকে দেখে নেয়ার হুমকি দেন।’

অভিযোগের বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়া ত্রিপুরা বলেন, ‘নগরীর সাংবাদিক মাইনুল হাসান সড়কের মুখে একটি দোকান খোলা দেখে সেখানে যাই। এ সময় মোটরসাইকেলে তিন যুবক যাওয়ার সময় তাদের দাঁড় করানো হয়।

‘ভ্রাম্যমাণ আদালত চলার সময় ভিড় জমে যাওয়ায় সেখান থেকে লোকজনকে সরে যেতে বলা হয়। ওই সাংবাদিকও সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমরা তো আর জানতাম না যে উনি সাংবাদিক। উনি যে ছবি তুলতে চান, রিপোর্ট করতে চান সেটা আমাদেরকে বলেনি।’

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়া ত্রিপুরা বলেন, ‘আমার সঙ্গে প্রথম থেকেই উচ্চ গলায় কথা বলছিলেন তিনি। এ সময় আমি ওনাকে বলেছি, আপনি কোর্টের সঙ্গে এমনভাবে কথা বলতে পারেন না। আমার সঙ্গে অতটুকু কথাই হয়েছে। তাকে কেউ আটক করতে বলেনি, গাড়িতে ওঠার কথাও বলেনি। উনি বরাবরই আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছেন। কোনো মানুষকে অসম্মান করে আমরা কোর্ট পরিচালনা করি না।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর