বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : hafija khan : hafija khan
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদ বরিশাল’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত। সভাপতি আলহাজ্ব কে.এম তারেকুল আলম অপু সাধারন সম্পাদক মোঃ অলিউল ইসলাম – ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরষ্কার পেল বন্ধুমহল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি নলছিটিতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা হেফাজতের নলছিটি উপজেলার কমিটি গঠন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সম্পাদক হানযালা নোমানী নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবসে নলছিটিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নলছিটি উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন , মোহসীন আহবায়ক, মিঠু সদস্য সচিব  নলছিটিতে বিএনপি নেতা গিয়াস মাঝির স্মরণ সভা  সাংবাদিক মিলন কান্তি দাসের পিতার ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০
  • ২৮১ সময় দর্শন

আজকাল ডেস্ক।।বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ। একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। অধ্যক্ষের অনিয়মের কারনে আজ প্রতিষ্ঠানটির সুনাম বিনষ্ট। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি,স্বেচ্চাচারিতা, খামখেয়ালিপনা,পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করা,পর্ষদের সভাপতির আদেশ অমান্য করা,ফান্ডে অর্থ থাকা সত্ত্বেও শিক্ষক কর্মচারিদের বেতন বন্ধ করে দেয়া,শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের আদেশ উপেক্ষা করে বেতনের অতিরিক্ত বিশ ভাগ টাকা নেয়া,কর্মচারিদের অতিরিক্ত কর্মের টাকা না দেয়া,লাগাতার প্রায় আড়াইমাস কর্মস্থলে না থাকা। কর্মস্থলে না থেকে গাড়ির তেল, ভুয়া বিল ভাউচার এর মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেয়াসহ গুরুতর অভিযোগ উঠেছে বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাহিদুর রহমান মজুমদারের বিরুদ্ধে।
ইতিমধ্য অধ্যক্ষের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য প্রমান পেয়ে ভুয়া বিল ভাউচার ফেরৎ পাঠিয়ে দিয়েছেন পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সভাপতি মোঃ ইয়ামিন চৌধুরী। বর্তমান সভাপতি অমিতাভ সরকার অধ্যক্ষকে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির কারনে দুটি শোকজও করেছেন। শিক্ষক ও কর্মচারিদের বেতন বন্ধ করে দেয়ার পরে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি বরাবরে শিক্ষক কর্মচারিদের আবেদনেও অধ্যক্ষের অনিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। আর অনিয়মের প্রমান পেয়েছেন সভাপতিও। বেতনের অতিরিক্ত বিশ ভাগ টাকা আটকে দিয়েছেন সভাপতি।
বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সম্প্রতি গাড়ির ভুয়া বিল ভাউচার, বেতনের অতিরিক্ত শতকরা বিশ ভাগ বেতন নেয়ার কারনে একটি শোকজ করে এবং সাবেক সভাপতির আদেশ থাকা সত্ত্বেও তার অাদেশ অমান্য করে একজন শিক্ষকের সাসপেন্ডকালীন মুল বেতনের অর্ধেক বেতন না দেয়ার কারনে দ্বিতীয় শোকজ করেন।

২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের বেসরকারি মাধ্যমিক-২ শাখা থেকে
বরিশাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এর অধ্যক্ষের অতিরিক্ত ভাতা সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয় জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী বরিশাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষের মুল বেতনের শতকরা ২০ ভাগ বিশেষ ভাতা (অতিরিক্ত ভাতা) প্রদানের সুযোগ নেই। বিগতদিনে দ্বায়িত্বে থাকা অধ্যক্ষ পরিচালনা পর্ষদের ৪২ তম সভায় বিষয়টি সরকারের হিসাব শাখায় যোগাযোগ করে বিষয়টির সমাধান করলেও বর্তমান অধ্যক্ষ যোগদানের পর থেকেই পরিচালনা পর্ষদের অনুমতি ছাড়া ও শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের আদেশ অমান্য করে বেতনের অতিরিক্ত শতকরা বিশ ভাগ বেতন নিচ্ছেন যা অবৈধ ও দুর্নীতি।
গত ১১ জুন বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের ৪০ জন স্থায়ী শিক্ষক ,কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও বিভাগীয় কমিশনার বরাবরে বেতন অব্যাহত রাখার একটি আবেদন করেন। আবেদনে উল্লেখ করেন অধ্যক্ষ যোগদানের তারিখ থেকে শতকরা বিশ ভাগ প্রেষন ভাতা গ্রহন করে আসছেন যা মন্ত্রনালয়ের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বিষয়টি অবহিত হওয়ার পরে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার অধ্যক্ষের মে’২০ ও জুন ‘২০ এর বেতন আটকে দিয়ে বেতনের অতিরিক্ত শতকরা বিশ ভাগ বাদ দিয়ে বেতন দাখিল করার নির্দেশ প্রদান করেন।


এদিকে অধ্যক্ষ সাহিদুর রহমান মজুমদার গত ২৫ মার্চ’২০ থেকে ২ জুন’২০ তারিখ পর্যন্ত বরিশালে ছিলেন না, ছিলেন ঢাকায়। অথচ অধ্যক্ষ এপ্রিল ও মে মাসে প্রতিষ্ঠানটির গাড়ি ব্যবহারের জ্বালানী ও মেরামতের ভুয়া বিল ভাউচার দাখিল করেন। তৎকালীন পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোঃ ইয়ামিন চৌধুরী তখন অধ্যক্ষকে বলেছিলেন এপ্রিল ও মে মাসে আপনি তো ঢাকায় ছিলেন এছাড়া কলেজ করোনার জন্য বন্ধ ছিল তাহলে কেমনে জ্বালানীসহ অন্যান্য গাড়ি সংক্রান্ত বিল হলো। তখন অধ্যক্ষ ভুয়া বিল ফিরিয়ে আনেন। এ ব্যাপারে গাড়ির ড্রাইভার মোঃ শাহিন বলেন, ২৫ মার্চ ‘২০ থেকে গাড়ি গ্যারেজে। আমি গাড়ি ড্রাইভ করি নাই। অধ্যক্ষ স্যার বলেছেন বিল ভাউচার করে দিতে তাই বিল ভাউচার করে দিয়েছি। অধ্যক্ষ স্যারের আদেশ অমান্য করার ক্ষমতা কি আমার আছে প্রশ্ন করেন তিনি।

এদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর ২৩৪৯ নং স্মারকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় করণের লক্ষ্যে নিয়োগ,পদোন্নতি,স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর ও অর্থ ব্যয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ প্রসঙ্গের শিরোনামে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। বিজ্ঞপ্তিতে ১২ টি মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ,পদোন্নতি,স্থাবর -অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর (প্রাতিষ্ঠানিক দৈনন্দিন কার্য সম্পাদনের ব্যয় ব্যতিত) এবং নগদ ও ব্যাংকে সংরক্ষিত অর্থ ব্যয়ের উপর নির্দেশক্রমে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। ১২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্য বরিশাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ ৮ নং ক্রমিকে রয়েছে।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রনালয় ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর সরকারিকরণ পরবর্তী ১২ টি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (মডেল স্কুল এন্ড কলেজ) পরিচালনা শিরোনামে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয় আত্তীকরন প্রক্রিয়া সম্পুর্ন না হওয়া পর্যন্ত বর্তমানে কর্মরত অধ্যক্ষ ও শিক্ষত কর্মচারিগন স্ব স্ব পদে কর্মরত থাকবেন, শিক্ষক কর্মচারিদের বেতন ভাতা পরিশোধ অব্যাহত থাকবে। প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাহিক ব্যয় নির্বাহ অব্যাহত থাকবে। অধ্যক্ষ ও সংশিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারগনের যৌথ স্বাক্ষরে সকল আর্থিক লেনদেন পরিচালনা করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমুহের শিক্ষক অশিক্ষক কর্মচারিগনের আত্তিকরনের পুর্ববর্তী সময় পর্যন্ত /পুনঃরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত পুর্বের কমিটি /গভর্নিং বডি দ্বারা পরিচালিত হবে।

অথচ অধ্যক্ষ সাহিদুর রহমান মজুমদার যোগদানের পরেই সিসিটিভি ক্যামেরা ক্রয়,ভবন মেরামত,অধ্যক্ষের বাস ভবন মেরামত,টেবিল চেয়ার মেরামত,ভবনের ছাঁদ মেরামত, পানির লাইন স্থাপনসহ উন্নয়ন মুলক কাজ করেছেন মন্ত্রনালয় ,শিক্ষা অধিদপ্তের আদেশ নিষেধ অমান্য করে। এছাড়া তিনি পরিচালনারপর্ষদকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়নের নামে এসব আর্থিক কর্মকান্ড করেছেন যা সরকারি আদেশ অমান্য করেছেন।
অধ্যক্ষ প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়নের নামে সরকারি বিধি ও ক্রয় সংক্রান্ত বিধি না মেনে নিজেই কেনা কাটা করেছেন অর্থ আত্মসাতের জন্য। সরকারি নিয়ম না মানার কারনে প্রতিষ্ঠানটির লাখ লাখ টাকা তসরুপ হয়েছে ফলে অধ্যক্ষ হয়েছেন আর্থিক ভাবে লাভবান।
বর্তমানে অধ্যক্ষের চতুরতা ও খামখেয়ালীপনা, দুর্নীতি আর অনিয়মের কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে পড়েছে। এছাড়া তিনি শিক্ষক ও কর্মচারীদের মধ্য গ্রুপিং সৃষ্টি করছেন নিজের দুর্নীতি অনিয়ম ঢাকতে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির চিন্থিত জামাত ঘরারনার শিক্ষকদের সাথে নিয়ে স্বাধীনতা স্বপক্ষের শিক্ষকদের হয়রানী করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া অধিকাংশ জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানগুলোতে অনুপস্থিত থাকেন অধ্যক্ষ।
এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির ফল ফলাদী অধ্যক্ষ বিগত দিনের রেওয়াজ ভেঙ্গে বস্তা ভরে নিয়ে যান ঢাকাতে বলে অভিযোগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
এদিকে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ক্লাশের নামে আদায় কৃত অর্থ থেকে শতকরা ১৫ ভাগ অর্থ নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বানিজ্য বন্ধ নীতিমালা ‘১২ এর বিরোধী। নীতিমালার ২ এর (গ) তে উল্লেখ রয়েছে প্রতিষ্ঠানের পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস এবং সহায়ক কর্মচারীদের ব্যয় বাবদ ১০ শতাংশ অর্থ রেখে অবশিষ্ট অর্থ অতিরিক্ত ক্লাসের সাথে নিয়োজিত শিক্ষকদের মধ্যে বন্টন করা হবে। এক্ষেত্রে অধ্যক্ষের নামে কোনো অর্থ বরাদ্দ না থাকলেও অধ্যক্ষ অবৈধভাবে আদায়কৃত অর্থের শতকরা ১৫ ভাগ শিক্ষকদের কাছ থেকে নিয়ে যায়। যেটা অবৈধ ও অনিয়ম আর দুর্নীতি। এছাড়া অধ্যক্ষের বাস ভবনে প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারীদের দ্বারা রান্নাসহ অন্যান্য বাসার কাজ করানো হয় ফলে কর্মচারীরা বিরক্ত। এবং তারা অনিহা প্রকাস করেছে।

এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির সহকারি শিক্ষক (গণিত) মোঃ আজিম উদ্দিন জানান,আমাদের শিক্ষকদের মে থেকে বেতন বন্ধ যা দুঃখজনক। অথচ ফান্ডে টাকা আছে। অধ্যক্ষের স্বেচ্চাচারিতায় আমাদের সকলের দুর্ভোগ। প্রতিষ্ঠানটির হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা আমির হোসেন বলেন ফান্ডে টাকা আছে। তারপরেও অধ্যক্ষ বেতন দেননা। তিনি একজন স্বেচ্চাচারি মনোভাবের মানুষ। তিনি একা একাই সব করেন। কারো আদেশ নিষেধ মানেননা। তিনি বলেন আমরা হুকুমের গোলাম। একই কথা বললেন সহকারি শিক্ষক (গণিত) মোঃ জাকির হোসেন। তিনি বলেন আমাদের মাত্র সামান্য টাকা বেতন তা বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা হতবাক।

এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সিনিয়র শিক্ষক সাংবাদিকদের বলেছেন, অধ্যক্ষের অনিয়ম,দুর্নীতি এবং যেসব অভিযোগ উঠেছে তার যথাযথ তদন্ত হওয়া উচিৎ। এ ব্যাপারে তিনি যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষের অনিয়ম, দুর্নীতির ব্যাপারে অভিভাবক মোঃ বেলায়েত হোসেন জানান,অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে উল্থাপিত অভিযোগ দুদক, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উচিৎ তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা।
প্রতিষ্ঠানটির একাধিক শিক্ষকও অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে উল্থাপিত অভিযোগের ব্যাপারে দুদক ও শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। ঐ শিক্ষকরা বলেন অধ্যক্ষের অনিয়মের ফলে আজ ডুবে যাচ্ছে এ ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটির সুনাম।

এ ব্যাপারে বরিশাল সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাহিদুর রহমান মজুমদারের বক্তব্য নেয়ার জন্য কলেজে যোগাযোগ করা হলে কলেজ থেকে জানানো হয় অধ্যক্ষ অফিস কক্ষে নেই। ফলে অধ্যক্ষের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর