আমতলীর কিশোর গ্যাং লিডার সন্ত্রাসী নাঈম ইসলামকে দেশীয় অস্ত্রসহ চাঁদাবাজীর সময় সোমবার রাত সাড়ে ৯ টার সময় ইউএনও অফিসের গেট সংলগ্ন পূর্ব পাশের গলি থেকে পটুয়াখালীর ক্যাম্পের র্যাব সদস্যরা টাকা ও অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে।
ওই রাতেই র্যাব সদস্যরা তাকে আমতলী থানায় হস্তান্তর করেছে। আমতলী থানা পুলিশ চাঁদাবাজি ও অস্ত্র আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মঙ্গলবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।সন্ত্রাসী নাঈমের গ্রেফতারের খবরে আমতলীর ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের মাঝে স্বস্থি ফিরে এসেছে।
মামলা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নাঈম গুলিশাখালী ইউনিয়নের মুন্সি ব্রীকসের মালিক বদিউল আলম বাদল মুন্সির নিকট ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করে।
দাবীকৃত দাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তার স্ত্রী এবং মেয়ে তুলে নিয়ে হত্যার হুমকি দেয় নাঈম। নিরুপায় হয়ে বাদল মুন্সি সোমবার সন্ধ্যায় ২০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে রাজি হয়।
সোমবার সন্ধ্যায় টাকা নেওয়ার জন্য বাদল মুন্সি নাঈমকে আমতলী ইউএনও অফিসের গেটের পূর্ব পাশের গলিতে আসতে বলেন।এর আগেই বাদল মুন্সি পটুয়াখালী র্যাব সদস্যদের নিকট নাঈমের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ করেন।অভিযোগ পেয়ে ব্যাব-৮ পটুয়াখালী ক্যাম্পের সদস্যরা এসময় ওই স্থানের আশ পাশে অবস্থান নেয়।
রাত ৯টার সময় নাঈম তার সহযোগী সোলায়মানসহ আরো ৪-৫ জন অঞ্জাত নামা সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে বাদল মুন্সির নিকট থেকে টাকা নিতে যায়।
Leave a Reply