স্বরূপকাঠীর  করফার  ভন্ড প্রেমিক  খায়রুলের লালসার স্বীকার কলি !  মহিলা মেম্বার বিতর্কিত    বিয়ের আশ্বাসে বহুবার মধুচন্দ্রিমা করে প্রতারক !  স্বরূপকাঠীর  করফার  ভন্ড প্রেমিক  খায়রুলের লালসার স্বীকার কলি !  মহিলা মেম্বার বিতর্কিত    বিয়ের আশ্বাসে বহুবার মধুচন্দ্রিমা করে প্রতারক !  – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : hafija khan : hafija khan
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদ বরিশাল’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত। সভাপতি আলহাজ্ব কে.এম তারেকুল আলম অপু সাধারন সম্পাদক মোঃ অলিউল ইসলাম – ঝালকাঠির শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরষ্কার পেল বন্ধুমহল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি নলছিটিতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা হেফাজতের নলছিটি উপজেলার কমিটি গঠন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সম্পাদক হানযালা নোমানী নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস পালিত বিজয় দিবসে নলছিটিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নলছিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নলছিটি উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন , মোহসীন আহবায়ক, মিঠু সদস্য সচিব  নলছিটিতে বিএনপি নেতা গিয়াস মাঝির স্মরণ সভা  সাংবাদিক মিলন কান্তি দাসের পিতার ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

স্বরূপকাঠীর  করফার  ভন্ড প্রেমিক  খায়রুলের লালসার স্বীকার কলি !  মহিলা মেম্বার বিতর্কিত    বিয়ের আশ্বাসে বহুবার মধুচন্দ্রিমা করে প্রতারক ! 

Reporter Name
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ২১৫ সময় দর্শন
পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি।।   স্কুল ছাত্রীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে প্রেমের নামে বৌ বৌ খেলা করার অভিযোগ উঠেছে স্বরূপকাঠির উত্তর করফা এলাকায়। প্রেমের নামে একই ইউনিয়নের খালেকের ছেলে মোঃ ফকরুল গত ছয়মাস আগে প্রেমের সূত্র ধরেই দ্বীন ইসলামের মেয়েকে ( ছদ্ম নাম পলি)  কৌশলে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে মাসের পর মাস বেআইনী ভাবে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে । স্থানীয় সূত্র জানায়, হত দরিদ্র পরিবারের মেয়ে কলি (১৪) আক্তার।  বাবা দ্বীণ ইসলাম  একজন  সামান্য স্বল্প আয়ের দিন মজুর । গত সুপারীর মৌসুমে কলি অভাবের তাড়নায় সুপারীর ছোলার কাজে যুক্ত হয় । আর সেই সূত্র ধরেই মালিক  খাইরুলের নজরে পড়ে কুমারী বালিকা কলি। লম্পট  খ্যাত প্রতারক প্রেমিক মোঃ খায়রুল নিজের কুচরিত্রের লেলুপ দৃষ্টি দিয়ে কুমারী বালিকার শরীরের স্পর্শ কাতর স্থানে গিয়ে বেসামাল হয়ে পড়ে দিনে দিনে  । মিথ্যা অভিনয় করে কলির শরীরের সকল রসের মধ্যে  ডুবে যায় কুলাঙ্গার খ্যাত খায়রুল।  স্থানীয় আর এক সূত্র জানায় খাইরুলের আপন আত্মীয় সাইদুল ও তার স্ত্রী নাসরিনের সহযোগিতায়  খায়রুল দিনের পর দিন বেপরোয়া হয়ে হয়ে কলির সুধা পান করার নিমিত্তে। গত ছয় মাস আগে প্রেমের সূত্র ধরেই কঠিন বেপরোয়া হয়ে উঠে প্রতারক খ্যাত প্রেমিক পুরুষ মোঃ খায়রুল। স্থানীয় আর এক সূত্র জানায়    শ্যাম বর্ণের অধীকারিনী দ্বীণ ইসলামের মেয়েকে সরলতার সুযোগ নিয়ে গত এক বছর শরীরের সকল স্পর্শ কাতর স্থানে চাষ করেছে ইতর চরিত্রের খাইরুল । এলাকায় গুঞ্জন উঠছিল কুমারী বালিকা অন্তঃসত্ত্বা ছিল গত কয়েক মাস আগে  । তবে ঘটনার বিষয়ে সত্যতা যাছাই বাছাই করার জন্য স্থানীয় বেশ কয়েকজন গণ মাধ্যম কর্মীর উত্তর করফা এলাকায় মেয়ের বাড়ী আসেন। কিন্তু সাংবাদিক আসার সাথে সাথে মেয়ে পরিবারকে ছেলে পরিবার ও স্থানীয় মহিলা মেম্বরের শয়তানী চালের কারিশমায়  মেয়েকে লুকিয়ে ফেলার নির্দেশ দিতো । আর সেই কারণে মান সন্মানের স্বার্থে  মেয়ের মা ও বোন মিথ্যার আশ্রয় নেয়। সর্বশেষ তথ্য মতে অন্তঃসত্ত্বা নাকি বিয়ের আশ্বাসের ফলে কলির সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ঘটনা সর্বমহলে প্রকাশ পায় ধীরগতির কারণে। অবশ্য  স্থানীয় মহিলা মেম্বার ও তার স্বামীর তৎপরতা কিছুটা প্রশ্নবিদ্ব হয়েছে সর্ব মহলে। এলাকার চেয়ারম্যান মোঃ সায়েম পরোক্ষভাবে ছেলের পক্ষে সাফাউ গাইতে সদা প্রস্তুত ছিলো বলে মেয়ে পরিবার শেষ সময়ে বলেন। তবে আরও বলেন গণ মাধ্যম কর্মীরা মেয়ের বাড়ীতে আসার পর অনেক অজানা কাহিনির ব্যাখ্যা ফুটে উঠেছে। স্থানীয় মহিলা মেম্বার ছেলের পক্ষ হয়ে ৫০,০০০ টাকারও প্রস্তাব দেন মেয়ে পরিবারকে মুখ বন্ধ রাখার জন্য ।                                      এ ব্যাপারে এলাকার বেশীরভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, অভাবের তাড়নায় ও মান সন্মানের ভয়ে মেয়ে পরিবার ঘটনার পর পরই   মিডিয়া ও প্রশাসনকে এড়িয়ে চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাহিরে যাওয়ার পরই মেয়ে  পরিবার বাধ্য হয়ে সব ঘটনার কথা অকপটে স্বীকার করেন। গত সপ্তাহে নেছারাবাদ থানায়  ছেলে মোঃ খায়রুল, ছেলের আত্মীয় সাইদুল, তার স্ত্রী নাসরিন ও মহিলা মেম্বাররের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ পেশ করেন। অভিযোগের সাথে সাথে গণ মাধ্যম কর্মীরা ধুমরে মুর্ছে পড়ে মেয়ের বাড়িতে  । শুরু হয়ে যায় করফা এলাকায়  খায়রুল, সাইদুল, স্ত্রী নাসরিন ও স্থানীয় মেম্বরের দৌড় ঝাপ। মুহূর্তের মধ্যে সাংবাদিকদের আশা যাওয়া বেডে যায়। অক্ষাত বিক্ষাত গণ মাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে বেশ সরগরম উত্তর করফা এলাকা। এদিকে এলাকার মধ্যে একটাই প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে, লম্পট খায়রুল কি আসলেই বিয়ে করতে চেয়েছিল নাকি শুধু ভোগ করার মিশনে ছিলো। আর একটি প্রশ্ন, সত্যি সত্যিই কি কুমারী বালিকা অন্তঃসত্ত্বা হয়েছিল। গত ছয় মাস ধরে বহু দেনদরবারে গ্রাম্য ফয়সালা দিতে ব্যার্থ   হওয়ার পর সরাসরি মেয়ে পরিবার মুখ খুললো এবং আইনের আশ্রয় নিলো।  এ ব্যাপারে এলাকার বিজ্ঞ মহল মিডিয়াকে বলেন,   দেখা যাক  সাংবাদিকরা লেখনীর মাধ্যমে   উওর করফা এলাকা থেকে  কি কি তথ্য বের করে আনতে পারে   । আর সেই অপেক্ষায় আমরা স্থানীয়রা সহ     উপজেলাবাসীরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর