টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে চার দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতের মিলনমেলা টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে চার দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতের মিলনমেলা – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে চার দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতের মিলনমেলা

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২২
  • ৯৬ সময় দর্শন

অনলাইন ডেস্ক : চার দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে কুমুদিনী কমপ্লেক্স।

শুক্রবার নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এশিয়াখ্যাত দানবীর রণদা প্রসাদ সাহার ১২৬তম জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠান এ মিলনমেলায় পরিণত হয়।

একই সঙ্গে কুমুদিনী কল্যাণ সংস্থার ৯১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীও উদযাপন করা হয়।

অনুষ্ঠান দুটি ঘিরে দেশি-বিদেশি অতিথিদের পদচারণায় এক উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

অতিথিদের মধ্যে ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা, অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুক, ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিনচেন কুয়েনতসি, নেপালের রাষ্ট্রদূত গনশেম ভাণ্ডারি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের নেতৃত্বে বিচারপতি রুহুল কদ্দুস ও মো. ইকবাল কবির প্রমুখ।

মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় সন্ধ্যা ৬টায় ভারতেশ্বরী হোমসের মাঠে।

এ সময় ভারতেশ্বরী হোমসের শিক্ষার্থীরা শারীরিক কসরত প্রদর্শন করে। এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয় বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নৃত্য।

১৯৩৮ সালে শোভাসুন্দরী ডিসপেনসারি ও ভারতেশ্বরী বিদ্যাপীঠ দিয়ে রণদা প্রসাদ সাহা তাঁর জনহিতকর কাজ শুরু করেন। তখন পুরোটাই তাঁর নিজস্ব সম্পত্তি ছিল। ১৯৪৭ সালে কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। পুরো সম্পত্তি ট্রাস্টে দান করে দেন।

পরে কুমুদিনী কল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে অতিথিদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজীব প্রসাদ সাহা।

তিনি বলেন, দানবীর রণদা প্রসাদ সাহা ৯১ বছর আগে কুমুদিনী কল্যাণ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭১ সালে তাঁকে ও আমার বাবা ভবানী প্রসাদ সাহাকে পাকিস্তানি হানাদারেরা ধরে নিয়ে যায়। ওই সময় তাঁদের সঙ্গে এই এলাকার অন্তত ৬০ জন মানুষকে আমরা হারিয়েছি। রণদার মৃত্যুর পর তাঁর রেখে যাওয়া স্থাপনা হারায়নি। আজও সগৌরবে দাঁড়িয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর