এটাই যেন বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের শেষ ঘটনা হয় : সিনহার মা এটাই যেন বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের শেষ ঘটনা হয় : সিনহার মা – ajkalbd24.com
  1. admin@ajkalbd24.com : admin : H.M Aslam
  2. akazadjm@gmail.com : A K Azad : A K Azad
  3. ajkalbd24.com@gmail.com : ajkalbd24 : Niaz Mohammad
  4. hafijakhan804@gmail.com : ajkal1 : ajkal1
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন

এটাই যেন বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের শেষ ঘটনা হয় : সিনহার মা

আজকাল ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০
  • ১৭৭ সময় দর্শন

কক্সবাজারে পুলিশের গুলিতে নিহত অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো: রাশেদ খান নিহতের ঘটনায় যে বিচারকাজ চলছে, সেটা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তার মা নাসিমা আক্তার এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাদের সংগঠন- রাওয়ার প্রেসিডেন্ট মেজর (অব.) খন্দকার নুরুল আফসার।

এই ঘটনাই যেন বাংলাদেশের শেষ বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ড হয় এমন দাবির কথাও জানিয়েছেন নিহতের মা নাসিমা আক্তার।

গণমাধ্যমের সামনে দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়ে নিহতের বোন শারমিন শাহরিয়ার বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সবাই আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন যে, সুষ্ঠু বিচার হবে। আমাদের একটাই দাবি, যেন দ্রুত তদন্ত করে বিচারকাজ সম্পন্ন করা হয়। এবং এটা যেন একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যে আমাদের দেশের আইন আছে, এখানে বিচার হয়।’

ওই একই সংবাদ সম্মেলনে সরকার ও প্রশাসনের মনোভাবের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাওয়ার প্রেসিডেন্ট।

তবে তার দাবি যেন দ্রুত বিচার সম্পন্ন হয়। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এই বিচারকাজ যেন দীর্ঘায়িত না হয়। তথ্য প্রমাণ বলে যে তাকে ঠাণ্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছে। আমরা চাই সব বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার হোক।’

এছাড়া উক্ত এলাকার পুলিশ সুপারকে যেন প্রত্যাহার করা হয় এবং ওই ঘটনায় যে পুলিশ কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতা ছিল, তাদের সব অস্ত্র যেন জব্দ করা হয়- এমন আবেদন জানিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই রাতে মেরিন ড্রাইভ সড়কে বাহারছড়া পুলিশ চেকপোস্টের কাছে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা। সে সময় তার সাথে ছিলেন স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী সাহেদুল ইসলাম সিফাত।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।

তারা যে রিসোর্টে উঠেছিলেন, সেখান থেকে পরে অপর দুই সহকারী শিপ্রা দেবনাথ এবং তাহসিন রিফাত নূরকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।

নিহত সিনহা মো: রাশেদ খানের সাথে কক্সবাজারে ডকুমেন্টারি তৈরির কাজ করছিলেন বেসরকারি স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই তিনজন শিক্ষার্থী।

এদের মধ্যে তাহসিন রিফাত নূরকে তাদের অভিভাবকের কাছে ছেড়ে দেয়া হয়।

পরে পুলিশ সিফাতের বিরুদ্ধে দুটি মামলা এবং শিপ্রা দেবনাথের বিরুদ্ধে মাদকের একটি মামলা দায়ের করে।

এই দুই শিক্ষার্থীর দ্রুত মুক্তি দেয়ার দাবিতে মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে ঢাকায় স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

সূত্র : বিবিসি

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর