মেহেদী তামিম।। আমাকে আপনারা ভোট দিয়ে নির্বাচীত করুন,আমি নির্বাচীত হলে বরিশালের প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে একজন করে পুরুষকে বিনা টাকায় প্রতি বছর বিদেশে পাঠাবো ইনশাআল্লাহ। সুধু তাই না তারা বিদেশ গিয়ে যাতে ভালো উপার্জন করতে পারে সে জন্য তাদের ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে পাঠানো হবে। ছাত্র, ছাত্রীরাও আর বেকার থাকবেনা।তাদেরকেও চাকুরীর ব্যাবস্হা করে দেয়া হবে।আমি ব্যাবসায়ী, তাই বরিশালে বিভিন্ন শিল্প – প্রতিষ্ঠান খোলা হবে।যাতে বরিশালকে বাংলাদেশের ভিতরে একটি ব্যাবসায়িক রোল মডেল হিসেবে তুলে ধরে যায়,সেই চিন্তা চেতনা নিয়েই আমাদের সামনে আগাতে হবে।আমি আপনাদের এক টাকার হকও নষ্ট করবোনা।আমার নিজের পরিশ্রমের টাকা দিয়ে নির্বাচনের সকল কাজ আমি করে যাচ্ছি।কথা গুলো বলেছেন,আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল সদর ৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রিপন,ট্রাক মার্কার প্রতীক নিয়ে চুষে বেড়াচ্ছেন,সদরের অলিগলি সহ সমস্ত ইউনিয়নের আনাচে,কানাচে।শুনছেন সমস্ত মানুষের দুঃখ,কষ্টের কথা।এবং প্রতিশ্রুতিও দিয়ে যাচ্ছেন তাদের।১ লা জানুয়ারি চরকাউয়া ইউনিয়নের তুলাতলা ইদগাহ ময়দানে বিকাল ৩ ঘটিকায়, সন্ধ্যা ৬ ঘটিকায় বগুড়া রোডের মল্লিকা কিন্ডারগার্ডেনের মাঠে, ২৬ নং ওয়ার্ড হরিনাফুলিয়া নতুন হাট, বৈঠকের আয়োজন করা হয়।একের পর এক উক্ত জনসভায় মিছিল নিয়ে সমাগম হতে থাকে নারী,পুরুষেরা। একপর্যায়ে মাঠ জনসমুদ্রে পরিনিত হয় সবার মুখে মুখরিত ছিল ট্রাকের জয়ধ্বনি,রিপন ভাই রিপন ভাই। এস আর সমাজকল্যাণ সংস্হার প্রতিষ্ঠাতা,সালাউদ্দিন রিপন, তিনি ছোট বেলা থেকেই গরীব,দুঃখী মানুষের পাশে সব সময়ই থাকার চেষ্টা করেছেন,তাদের দুঃখ,দুদর্শায় সব সময়ই পাশে ছিলেন।স্কুল,কলেজের ছাত্র, ছাত্রীদের লেখাপড়ার জন্য দিয়েছেন অনেক অনুদানও,প্রায় ৪০ -৪৫ হাজার লোকের জন্য চোখের চিকিৎসারও ব্যাবস্হা করেছেন।অনেক অসহায় মা,বোনদের দিয়েছেন,সেলাই মেশিন।এবং স্বাবলম্বী যাতে হতে পারে তার জন্য দিয়েছেন,দুগ্ধজাত গাভী ও ছাগল।জনসমাবেশে সালাউদ্দিন রিপন বলেন,আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী আমার কোন দল নেই সব দলের লোকই আমার। বরিশালের মানুষের স্বার্থে আমি যে কোন বালা মুসিবত মাথা পেতে নিতে রাজি আছি। আমি গরীবের বন্ধু,আমি সংসদ সদস্য নির্বাচীত হলে যারা গরীব মেধাবী ছাত্র, ছাত্রী রয়েছে তাদের লেখাপড়ার খরচের ব্যাবস্হা করবো তা সেটা সরকারি ভাবে হোক আর বেসরকারী ভাবে হোক।মায়েদের যাদের জরায়ুর সমস্যা রয়েছে তাদের সুচিকিৎসার ব্যাবস্হা করবো।ভাতার ব্যাবস্হা করবো,সারা বছর সরকারি,ভাবে হোক বা বেসরকারী ভাবে হোক চোখের চিকিৎসার ব্যাবস্হা করবো।এমনকি প্রতিটা ওয়ার্ড থেকে একজন করে পুরুষকে বিদেশে যাওয়ার ব্যাবস্হা করবো।আপনারা সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি যাতে নির্বাচীত হয়ে আপনাদের পাশে থেকে সেবা করতে পারি।আমি সালাউদ্দিন রিপন আপনাদেরই লোক, আপনাদেরই পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।
Leave a Reply