বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে বাকেরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সত্য রঞ্জন খাসকেল জানান, মৃত শেফালী আক্তার ও তার পরিবার বিভিন্ন জায়গা থেকে বেশকিছু টাকা ঋণ নিয়েছিলো। যা কিস্তিতে পরিশোধ ও করে আসছিলো। তবে সম্প্রতি তাদের পরিবারে অভাব-অনটন দেখা দিলে সে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছিলো শেখালী এবং যথাসময়ে কিস্তিও দিতে পারছিলো না।
তিনি জানান, আজ কাউকে কিস্তির টাকা দেয়ার কথা দিয়েছিলো, কিন্তু সে অনুযায়ী টাকা ম্যানেজ করতে পারেনি। পরিবারের ধারণা কিস্তির টাকা দিতে পারবে না, এ কারনে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে সে।
এদিকে স্বজনরা জানিয়েছে, করোনাকালে কর্ম হারিয়ে অভাবে পরে পরিবারটি। তারপরও স্থানীয় ঋণদান সংস্থা চাপ দিয়ে আসছিলো কিস্তির টাকা পরিশোধের জন্য। এমনকি নানা ধরণের ভয়ভীতি ও হুমকিও দিচ্ছিলো পরিবারটিকে।
Leave a Reply